Archive - 2012 - ব্লগ

August 11th

অলিম্পিক আলোচনা – ২

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১০/০৮/২০১২ - ১১:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লন্ডন এখন পুরোপুরি উৎসবের নগরী। “রথ দেখা ও কলা বেচা” প্রবাদটা ভারতবর্ষ থেকে এলেও সম্ভবত চর্চাটা পুরো পৃথিবী জুড়ে রয়েছে। আর সেজন্যেই লন্ডন অলিম্পিক দেখতে যাওয়া মানুষের ভিড় লন্ডনের নাম করা টুরিস্ট স্পটগুলোতেও দেখা যাচ্ছে। স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো থেকে ইংল্যান্ডের লন্ডন ভার্জিন ট্রেনে সাড়ে চার ঘণ্টার দূরত্বে অবস্থিত। তাই আমিও রথ দেখা ও কলা বেচা – দুই উদ্দেশ্য নিয়েই গত ৩১ জুলাই লন্ডন যাত্রা করি। তবে এ পর্বে সে প্রসঙ্গে যাবো না। সেখানে তোলা ছবি ও ঘটনা নিয়ে লিখবো এই সিরিজের শেষ পর্বে। এই বেলায় আলোচনা করবো কয়েকটা ইভেন্টে নিয়ে যেগুলো অলিম্পিক মধ্য গগনে পৌছানোর সাথে সাথেই শেষ হয়ে যায়। তবে রেশ রেখে গিয়েছে অনেক অনেক আলোচনার।


August 10th

রোদ উঠে গেছে তোমাদের নগরীতে

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: শুক্র, ১০/০৮/২০১২ - ৯:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছুটির দিন ঘুম ভেঙে মনে হয় ঢাকা শহরেই আছি। শুয়ে আছি আমার ছোট চিপা রুমে চিকন খাটে, জাহাজের দোকান থেকে কেনা বক্স খাট। ঐসব দোকানে নাকি জাহাজের ফার্নিচার থেকে চেয়ার টেবিল তৈরি হত, দাম ভারি সস্তা। আমাদের তিন ভাইয়ের জন্য তিনসেট করে খাট আর পড়ার চেয়ার টেবিল কেনা হয়েছিল পান্থপথের জাহাজের দোকান থেকে। সেই খাটে শুয়েই ঘুম ভাঙল এইমাত্র, উপরে ঘটঘট শব্দে ফ্যান ঘুরছে। চমৎকার রৌদ্রোজ্জ্বল শুক্রবার সকাল। দশটা মত বাজে। উঠতে হচ্ছে, বাজারে যেতে হবে আব্বার সাথে।


ছন্নছাড়া ০৪

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: শুক্র, ১০/০৮/২০১২ - ৭:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অপেক্ষা

একটা মেইল আসবে সেই অপেক্ষা করছি এক সপ্তাহ হলো। অনেকদিন পরপর এরকম অপেক্ষা করি, মেইল, মেসেজ, ফোন, সম্মুখ বার্তা, এরকম কিছুর। কখনো কখনো ভালো খবর আসে,.. কখনো কখনো অন্য একটা সিদ্ধান্ত বা অনুসিদ্ধান্ত নেবার মতো এক টুকরা খবর আসতে অনন্তকাল কেটে যায়।


প্রিয় মুখ-৫, সত্যসৈনিক আরজ আলী মাতুব্বর

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৮/২০১২ - ৭:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

mtbr


August 9th

-

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৮/২০১২ - ৪:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞাপন

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বুধ, ০৮/০৮/২০১২ - ১১:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
  • বিজ্ঞাপন ছাড়া ব্যবসা করা মানে হচ্ছে, আপনি কোনো এক অন্ধকার ঘরে সুন্দরী এক তরুণীর দিকে তাকিয়ে হাসছেন। কেবল আপনিই জানছেন আপনি কী করছেন। অপরপক্ষ কিছুই জানছে না।
  • বিজ্ঞাপনে সত্য কথা বলুন, কিন্তু বলুন খুব আগ্রহ-উদ্দীপক ভাবে, যাতে যে শুনছে সে মনোযোগ দেয়। ("মূল ইংরেজীটা এরকম - টেল দ্য ট্রুথ, বাট টেল দ্য ট্রুথ ইন অ্যা ফ্যাসিনেটিং ওয়ে।")

August 8th

স্কটল্যান্ড

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৮/০৮/২০১২ - ১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ভোরে কুয়াশায় চাদরে ঘুমিয়ে থাকা পাহাড়গুলো, যেন অদ্ভুত ধোঁয়াটে রহস্যময়তায় ঢেকে রাখতে চায় পুরো জগৎ!


গীটার, বেহালা আর বাঁশি

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: বুধ, ০৮/০৮/২০১২ - ৪:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক বন্ধুই বলেছিল, ‘ একা লাগবেনা আর
কিনে ফেল একটা গীটার অথবা বেহালা
কিংবা নিদেনপক্ষে সস্তা দামের বাঁশের একটা বাঁশি।
গীটারের ছয়টা তারে আঙুল ছোঁয়ালেই দেখবি
অদৃশ্য এক জগত থেকে ছুটে এসেছে ছয়টা অপূর্ব ঋতু,
তাদের রূপ তোর অচেনা, তাদের গল্প তোর শোনা হয়নি কোনদিন,
দেয়ালজুড়ে দেখবি তখন ফুটে উঠেছে ফসলের ঊজ্জ্বল মাঠ
একটু আগের বিষন্ন ঘরে যেন হুড়মুড়িয়ে ঢুকে পড়েছে


ডি (১)

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বুধ, ০৮/০৮/২০১২ - ২:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

দাঁতে দাঁত চেপে দশটি বছর অপেক্ষা করেছে সে ছয় বাই আট ফুটের এই অন্ধকারাছন্ন সেলে। ছোট্ট একটা ছিদ্রের মতো জানালাটা দুই ধাপে শক্ত লোহার শিক দিয়ে আটকানো। আর তার ফাঁক গলে যতটুকু রোদের আলো সেলে ঢোকে তাতে জমাট বাঁধা অন্ধকারটা যেনো আরও ঘনীভূত হয়। প্রতিটি দিন নয়, প্রতিটি মুহূর্ত যেনো এক একটা বছরের সমান দৈর্ঘ্য নিয়ে কেটেছে। প্রথম প্রথম যখন এখানে আসে সে, ধারণা ছিলো না কতোটা নিষ্ঠুরতা অপেক্ষা করছে তার জন্য। কিন্তু প্রথম সপ্তাহেই একটা ঝামেলায় জড়িয়ে যখন সাত দিনের সলিটারি কনফাইনমেন্ট এ থাকতে হলো, তখন বুঝলো জীবন কতোটা শক্ত।


আমার ববি রায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৮/২০১২ - ৮:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই খেলার মাঠ, দুপুরের তপ্ত রোদেও এমন ধূসর কেন? চারিদিক ঝাপসা, কেমন ধোঁয়াটে। একটুপর চোখে পড়ল এক কিশোরী। মুখটা যে বড় চেনা! ব্যাকুল হয়ে কার জন্য অপেক্ষা করছে? অপেক্ষার যেন শেষ নেই, দাঁড়িয়ে আছে তো আছেই। ওকি কাঁদছে?