Archive - আগ 2014 - ব্লগ

August 14th

ভুলে যাবার অধিকার ও সোশ্যাল মিডিয়ার উপর খড়গ

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৮/২০১৪ - ৮:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"বাক স্বাধীনতা আসলে আপেক্ষিক। আপনি কতোটা নির্ভয়ে বলবেন তা নির্ভর করে আপনার সামাজিক ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি, আপনার নিরাপত্তা, বা এটাকে ব্যবহার করে সিদ্ধি সাধনের জন্যে আপনার আকাঙ্ক্ষা কতদূর তার উপরে।"


ফিলিস্তিনে সাহায্য প্রেরণ ও কিছু সমস্যা

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৮/২০১৪ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইসরাইল-ফিলিস্তিন খুনোখুনি চলছিলো কিছুদিন আগেই, এখনো চলছে। তবে, এখন কেন জানি সব ঝিমিয়ে গেছে, হ্যাশট্যাগ দেখি না, স্ট্যাটাস দেখি না, কান্নাকাটিও চোখে পরে না। আমি ফেসবুক দেখে মানুষের আবেগটা যদি বোঝার চেষ্টা করি, তবে যা যা পাবোঃ

১। হ্যাশট্যাগ
২। স্ট্যাটাস
৩। বাংলার বুকে ফিলিস্তিনি ভাইদের নিয়ে আসার জন্যে কান্না (সাথে রোহিঙ্গাদের কেন ঢুকতে দেইনা, চিপায় বলে নেয়া)
৪। যুদ্ধে যাবো, জিহাদি হবো (এইটা ফেবুতে বেশি, কাজে কম)
৫। কিভাবে সাহায্য করা যায়, সে উপায় বের করা ইত্যাদি ইত্যাদি

আমি পঞ্চম ব্যাপারটি নিয়ে আগ্রহী, কারণ ওটি সবচেয়ে কার্যকরী হতো এবং কোনভাবে কি সম্ভব?


মানবহীন ফ্যাশনগ্রামে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ১৩/০৮/২০১৪ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_9025


August 13th

লাল টমাটো ও গোলাপি গাল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৩/০৮/২০১৪ - ২:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সম্প্রতি ভারতের এক রাজনৈতিক নেতার মন্তব্যের জেরে তৈরি হয়েছে এক তুমুল বিতর্ক --- বিতর্কের বিষয় লাল টমাটো কি শুধুমাত্র গোলাপি গালের জন্য?


সীমান্ত পারের জীবন: নারী চোরাচালানী ও বাহাদুর বিডিআর

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৩/০৮/২০১৪ - ২:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিডিআরের রুদ্রমূর্তি প্রথম যেদিন দেখি, সেদিনটার কথা ভাবলে আজও গায়ে কাঁটা দেয়। সাল-তারিখ বলতে পারব না। খুব ছোট। ছয়-সাত বছর বয়স হবে। আমাদেরে বাড়ির কাছে ছিল এক বড় স্মাগলারের বাড়ি। একদিন পাড়ায় বিরাট হৈ চৈ পড়ে গেল--সেই স্মাগলারের বাড়ি নাকি পুলিশে রেড দিয়েছে। সীমান্তে বিডিআরকে তখন পুলিশই বলত। বিডিআরদের পোশাকের রঙও তখন পুলিশের মতো খাকি। আর থানা থেকে পুলিশ এলে পাইকারি হারে তাদের বলত দারোগা। যাইহোক, দৌড়ে গিয়ে দেখি ভয়াবহ কাণ্ড। চার-পাঁচজন জওয়ান দুজন লোককে উঠোনে ফেলে চটকাচ্ছে।


তোমার মায়ায় অসার সংসার চক্র ঘোরে নিরবধি

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ১৩/০৮/২০১৪ - ১১:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রমজান মাস আসার আগেই বাংলাদেশে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়তে থাকে। এই দাম বাড়তে থাকাটা মোটামুটি ঈদের সময়ে একটা পর্যায়ে গিয়ে স্থির হয়। ঈদের সময়ে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মূল্য ঈদের পরে আর নিচে নামে না। ওটা ওখানেই স্থির হয়ে যায়। ঈদ ছাড়া বছরের বাকি সময়টাতেও নানা কারণে জিনিসের দাম আরো বাড়তে থাকে। মাঝেমধ্যে কিছু মৌসুমী সবজী ছাড়া জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সব জিনিসের দাম সারাজীবন ধরে আমরা কেবল বাড়তেই দেখি। পরিহাসের বিষয় হচ্ছে এই, যে জীবনকে টিকিয়ে রাখার জন্য এসব জিনিস দরকারী সেই জীবনের দামই ক্রমাগত কমছে। বিশ্বাস না হয় বাংলায় ‘এক টাকার জন্য’ লিখে গুগলে সার্চ করে দেখতে পারেন।


। এক জোড়া ঠোঁট ।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৮/২০১৪ - ৯:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


...
তখনো কি জানতাম-
একজোড়া ঠোঁট মানে একরাশ নিঃসঙ্গতা শুধু !


দ্বিধা

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৮/২০১৪ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকক্ষন বসে আছি ওয়েটিং রুমে, এই ওয়েটিং রুমে কোন দেয়াল ঘড়ি নেই। আমি নিজেও হাত ঘড়ি ব্যবহার করিনা। পকেট থেকে মোবাইল বের করার কষ্ট করতে ইচ্ছে হলো না। বিরক্তিতে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসেও মেজাজ আর শীতল থাকছে না। আরে ব্যাটা, শুধু তোর সময়ের দাম আছে আর কারো সময়ে দাম নেই?


এ স্টোরি অভ বিচ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৮/২০১৪ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এ স্টোরি অভ বিচ

==============

সে ছিল একটা গ্রাম্য কুকুরী। প্রভূর ফেলে দেয়া হাড়ের টুকরা, মাছের কাঁটা ছিল তার প্রিয় খাবার। সব সময় তার ভাগ্যে এসব জুটত না। অধিকাংশ দিন তাকে বাসি ভাত ও ভাতের মাড় খেয়ে কাটাতে হত।

তবু, কেউ তাকে অসন্তুষ্ট হতে দেখেনি।কিংবা কোন হতাশার মেঘ তার চোখে মুখে কখনও জায়গা করেনি।


August 12th

চলার পথের সঙ্গী : কামোসশো আল্পিনো (the chamois)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৮/২০১৪ - ৩:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


“কত দিন কত রাত গেছে, সেই মায়া হরিণের পিছে
আমি যত ছুটে যাই কাছে, সে রয় বহুদূর”
কৈশোরে শোনা প্রিয় একটি গানের এই দুটি লাইন প্রায় দুই দশক পর নতুন করে আবার গুনগুন করে গাওয়ার ইচ্ছে জেগে উঠার রহস্যটা অবশেষে ধরতে পারলাম সেদিন। মায়া হরিণ আবার পাবো কোথায় এই দূর পরদেশে? উইকিপিডিয়া যতই বলুক না কেন এ হল ছাগল সদৃশ হরিণ, কিন্তু চতুষ্পদী এই প্রাণীর মায়া মাখা ওই দুচোখে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থেকে আমি তাকে হরিণ সদৃশ ছাগল মানতেই রাজি।