Archive

November 4th, 2014

প্রথম আলোর ময়নাতদন্ত: জাতীয় চার নেতার জেলহত্যা বার্ষিকীর সংবাদ উপস্থাপন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/১১/২০১৪ - ১২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ তেসরা নভেম্বর ২০১৪ তারিখে জাতীয় চার নেতার জেলহত্যা বার্ষিকীতে প্রথম আলোর প্রথম ও শেষ পাতার আধেয় বিশ্লেষণ করা হলো। যেখানে দেখা যাচ্ছে- প্রথম আলোর প্রথম পাতায় আটটি সংবাদ ও তিনটি বিজ্ঞাপন ছাপা হয়েছে। শেষের পাতায় সাতটি সংবাদ ও সাতটি বিজ্ঞাপন (প্রথম আলোর নিজেদের বিজ্ঞাপন ৫টি) ছাপা হয়েছে। এই জাতীয় দৈনিকটিকে আমরা দেখি বছরজুড়ে জাতীয় ও স্থানীয় রাজনীতিতে সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের খোঁজ করতে। রাজনীতির খোলনলচে পালটানোর আহ্বানও শোনা যায় এদের সম্পাদকীয় ভাষ্যে। দেশের সুশাসন ও গণতন্ত্রকামী একটি পত্রিকার জন্য এই আকাঙ্খা খারাপ কিছু নয়। কিন্তু, তাদের সেই আকাঙ্খা মার খায়, যখন দেখি বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা চার জাতীয় সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের নিষ্ঠুর হত্যাবার্ষিকীর দিন পেছনের পৃষ্ঠায় দায়সারা সিঙ্গেল কলাম ট্রিটমেন্ট দেয়া হয়।


November 3rd

কলা ছুইল্ল্যা দ্যাউ

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৩/১১/২০১৪ - ৬:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কলা বুজ‌্যাইয়া দ্যাউ।


‘আঁতাতো ভাই’ এবং ধামাচাপা তত্ত্ব

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৩/১১/২০১৪ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আঁতাত বিষয়টা স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে (খুব রোমান্টিক কল্পনাপিয়াসী হইয়া পইড়েন না আবার) জড়িত। এবং নিখিল বাংলায় এই বস্তুটির ‘ছোল ডিস্ট্রিবিউটর’ ছিলো বাংলার বামায়াতী (ঠিকই ধরসেন, জামায়াত এবং বাম-এর অভূতপূর্ব শংকর) মহল। ‘দি নিউ জামায়াত এন্ড সন্স (অব দ্য বিচেস?)’ নাম নিয়ে বিম্পি নামের নতুন দল যাত্রা (পালা) শুরু করার পর, ইনারাও বংশানুক্রমে এই তত্ত্বের সম্যক অংশীদার হইলেন।


প্রতি-অভ্যুত্থান

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


"আংশিকভাবে" প্রমাণিত অভিযোগে ফাঁসির রায় দেয় কিভাবে!!

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৬:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে রায়ের খবরে প্রথম আলো লিখেছে,


November 2nd

পদচিহ্নের শেষ ...

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৫:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৃত্যু এসে নাম লেখাবে
এ বনের প্রতিটি ফুল
প্রতিটি পাখি
বুনো-গন্ধ
কীট-পতঙ্গ
প্রজাপতি আর তোমাদের মাঝে
পৃথিবীর কোন খানে আমি আর নেই

তারপর শিশির ধোয়া রাত
পাতায় পাতায় জোনাকি
পৃথিবীকে সাজাতে যেয়ে
সহসা সাজিয়ে ফেলবে তোমাকেই

সমস্ত দু:খের হাত খুলে খুলে
অতৃপ্তির বাঁধন ছিঁড়ে ছিঁড়ে
আমি উঠে বসেছি, পরিপূর্ণ-আনন্দে!

তখন সময়
নি:চিন্তে মুছে ফেলেছে আমাদের পদচিহ্ন ...

২৬.১০.২০১৪


ও ময়ূর, পাখা মেলে দাও (২য় পর্ব)

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৪:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা সুইসাইড নোট লিখতে হবে। এতে যেমন দায় চাপানো যায়, তেমন এড়ানোও যায়। আইনের ছাত্রী হিসেবে আমি জানি, আমার ইচ্ছামৃত্যুতে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী হাসানকেই প্রথমে সব জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হবে। যদিও আমার পরিণতি বেছে নেয়ার সিদ্ধান্তহীনতায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল হাসানেরই। এই তো পরশু রাতে যখন স্টাডি রুমে এসে চেয়ারে বসে আছি আর জেল পেনে ডায়েরির ভাঁজে আঁকিবুকি করছি, হাসান পিছনে এসে দাঁড়িয়েছিল। আমাকে দ


আকাশঢাকা পাথুরে পর্বতগণঃ ফুরায় বেলা, ফুরায় খেলা

রিক্তা এর ছবি
লিখেছেন রিক্তা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৬:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উত্তর আমেরিকার গ্রীষ্মে লঅঅম্বা বিকালের পর ঝপ করে মাঝরাত হয়ে যায়। হোটেল রুমে ফিরতে ফিরতে ঝিঁঝিঁ ডাকা রাত নেমে এলো। জানালার ঘুঁটঘুঁটে অন্ধকার দেখে মন কেউ নেই কিছু নেই লাগতে লাগতেই ঘুমের রাজ্যে ডুব দিলাম। পরের দিন সকালেও যথারীতি জানালায় উঁকি দিয়ে হরিণ খোঁজা; ওয়াশরুম এর ভেতর থেকে ওগো শুনছো বলে হাঁক দিয়ে দরজা খোলানো; কটকটে লাল লিপস্টিপ দিয়ে সকালের নাস্তা খেতে নামা; স্ক্রাম্বলড এগ, টোস্ট, জ্যাম জেলি, ফ্রুটস, জ্যুস,হোম ফ্রাই, আর মন মাতানো সুগন্ধের রোস্টেড কফি দিয়ে ঠেসে নাস্তা করে তোড়জোড় করে ল্যাগেজ নামানো শুরু করলাম। ঝকঝকে সকালের রোদে ফিরে যাওয়ার বিষন্নতা আর স্বস্তির চনমনে গন্ধ।


November 1st

বুদবুদ -১

শিশিরকণা এর ছবি
লিখেছেন শিশিরকণা (তারিখ: শনি, ০১/১১/২০১৪ - ১২:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন কিছু লিখি নাই। মাথায় ছুটে বেড়ানো এলোমেলোচিন্তাগুলিকে গুছিয়ে একটা প্যারাগ্রাফে বঁধার মতো স্থবিরতাও যদি মস্তিষ্ক আমায় অনুকম্পা করতো, হয়তো খসড়া অন্তত করতে পারতাম। কিন্তু সে আশা বৃথা। টুকিটাকি ভাবনা গুলো যেন বুদবুদ। বড় করতে গেলেই ঠুস ঠাস ফেটে যায়। নেহায়েত দু তিনটাকে যদি ব্লগের পাতায় এনে ফেলতে পারি, মন্তব্যে আলোচনায় হয়ত আরেকটু সমৃদ্ধ হতে পারে। এইসব আলগা ভাবনা অবজার্ভেশন কে এক সুতোয় বাঁধতে সিরি


October 31st

তাজউদ্দীনদের জন্য অশ্রুজল

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শুক্র, ৩১/১০/২০১৪ - ৩:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সামনে তো ৩রা নভেম্বর আসছে। ১৯৭৫ সালের এইদিনে আমাদের জাতীয় চার নেতাকে জেলের মধ্যে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছিল। আমাদের গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবাদপত্রগুলোর সম্পাদকীয়তে এ নিয়ে তারপরের কয়েকদিনে কী প্রতিক্রিয়া ছিল?

৪ থেকে ৬ই নভেম্বর পর্যন্ত পত্রিকাগুলো দেখলে জানা যায় মাত্র একবার একটি পত্রিকায় সুশীল টাইপ একটি সম্পাদকীয় এসেছিল। ৭ই নভেম্বর থেকে যেহেতু আবার দেশের পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয় সেদিন বা এর পরে যদি না এসে সেটা না হয় মাফ করা যায়। কিন্তু তার আগে যে বড় বড় পত্রিকার সম্পাদকরা এটি নিয়ে টুঁ শব্দটিও করলেন না এটি তো দেশের সাংবাদিকতা চর্চার ইতিহাসে একটি বড় কলংক। আজকে যখন প্রথম আলোর মতিউর রহমান বা ডেইলী স্টারের মাহফুজ আনামের দ্বিচারিতা আমরা দেখি তখন কি খুব বেশি অবাক হওয়া উচিৎ? তারা যে উত্তরাধিকার বহন করছেন সেটি কী খুব গৌরবজনক?

নিচে নিউজক্লিপগুলোতে আমি সম্পাদকীয়গুলো দিলাম। যেসব পত্রিকার কথা বলা হচ্ছে তাদের সম্পাদকরা ছিলেন নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী (দৈনিক বাংলা), আনোয়ার হোসেন (ইত্তেফাক), ওবায়দুল হক (অবজারভার) ও এনায়েতউল্লাহ খান (বাংলাদেশ টাইমস)।

৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭৫

এদিন কোন পত্রিকার সম্পাদকীয়তেই জেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে কিছু বলা হয় নি। সেদিন অবশ্য সংবাদ হিসেবেও এটি পত্রিকাগুলোতে আসেনি।