Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গ্রন্থালোচনা

অপুর খোঁজে, নিজের খোঁজে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৮/০৬/২০২০ - ৫:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত কদিন ধরেই বন্ধু বিচ্ছেদের আসন্ন বেদনায় বেশ নির্জীব ছিলাম, এবং সেই সাথে বন্ধুত্ব শেষ হয়ে যাবে ভেবে দিনগুলো, রাতগুলো যাতে আরেকটু দীর্ঘ হয়, যাতে বন্ধুত্ব আরেকটু লম্বা হয় সেই জন্য চেষ্টাও করে গেছি আস্তে আস্তে ঢোঁক গিলে, সময়ে অসময়ে থেমে থেমে, ছাড়া ছাড়া ভাবে সাহিত্য রস আস্বাদন করে বইটি পড়বার, যাতে পড়ার সময় যে অসাধারণ প্রেম, বুকের ভিতরের রিনরিনে প্রজাপতি উড়বার অনুভূতি ঘিরে ছিল, তা যেন থাকে আরও কটা দিন


তাক থেকে নামিয়ে - ০৪

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০২/০৫/২০২০ - ১:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিব ঠাকুরের আপন দেশে, আইন কানুন সর্বনেশে! কেউ যদি যায় পিছ্‌লে প'ড়ে, প্যায়দা এসে পাক্‌ড়ে ধরে, কাজির কাছে হয় বিচার- একুশ টাকা দণ্ড তার ৷৷ চলতে গিয়ে কেউ যদি চায়, এদিক ওদিক ডাইনে বাঁয়, রাজার কাছে খবর ছোটে, পল্টনেরা লাফিয়ে ওঠে, দুপুর রোদে ঘামিয়ে তায়- একুশ হাতা জল গেলায় ৷৷

তথ্যসূত্রঃ রায়, এস. (১৯২৩) আবোল তাবোল, ১ম সংস্করণ, কলকাতাঃ ইউ রায় এন্ড সন্স

কেন? জানতে হারারি পড়ুন!


তাক থেকে নামিয়ে - ০৩

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৮/০৪/২০২০ - ২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জনাব সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর অত্যন্ত বদলোক। কেন, জানতে এখানে ক্লিক করুন!


জামান সাহেবের ধমক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১২/০৪/২০১৯ - ১২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অধ্যাপক লতিফ সাহেব চায়ের দোকানে বসে আছেন। গলির সেলুনে সিরিয়াল দিয়ে এসে বেশ কিছুক্ষণ হল এখানে বসেছেন। শেভ করে বাসায় ফিরবেন। এরই মধ্যে পাশের বাসার জামান সাহেব এশার নামাজ শেষ করে এসে তার সাথে যোগ দিলেন। এক গলিতে থাকলেও তাদের মাঝে যে খুব কথা হয়, তেমন নয়। এটা-সেটা নিয়ে কথা বলতে বলতে একসময় ছেলেমেয়ে নিয়ে কথা উঠল।


চাইল্ড ফোর্টিফোর

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৩/২০১৯ - ২:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(পণ্ডক নেই) (নো স্পয়লার)


বই পরিচিতি -‘পেঙ্গুইন’

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ২৫/০৩/২০১৯ - ১:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষের সাথে পেঙ্গুইনের একমাত্র সম্পর্ক এই সেদিন অবধিও ছিল কেবলই খাদ্য-খাদকের সম্পর্ক! জেলে, নাবিক ও অভিযাত্রীরা যখনই পেঙ্গুইনদের আবাসে গিয়েছেন তখনই তাদের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মেরে জাহাজ ভর্তি করেছেন সমুদ্রযাত্রার রসদ হিসেবে, সেই সাথে বাক্স ভর্তি করে এনেছেন পেঙ্গুইনদের ডিমও!


পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ সাস্টে ২২ বছর

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শনি, ০৯/০৩/২০১৯ - ৪:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ একটি বই পড়ার পর আমার কাছে যা মনে হয় পাঠ প্রতিক্রিয়ায় আমি তা অকপটে লেখার চেষ্টা করি। বইয়ের বেচাবিক্রির কথা বিবেচনা করে বা অতিসংবেদনশীল পাঠকের অনুভূতি বিচার করে ‘বাকিটুকু রূপালী পর্দায় দেখুন’ ধাঁচের প্রতিক্রিয়া লেখা আমার পক্ষে সম্ভব নয়; অমন কিছু লেখার ইচ্ছাও নেই। সুতরাং যারা স্পয়লারের ভয়ে রিভিউ পড়তে আগ্রহী নন্‌ তাদের পক্ষে এই পোস্টে না ঢোকাই শ্রেয়।]


সাবিত্রী উপাখ্যান- পাঠ প্রতিক্রিয়া

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/০১/২০১৯ - ১১:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মদ্র দেশের নিঃসন্তান রাজা-রানী, অশ্বপতি এবং মালবী সন্তানের আশায় সূর্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সাবিত্রীর নামে পুজো দিয়ে এক কন্যা সন্তান লাভ করেন। দেবীর প্রতি সম্মান জানিয়ে মেয়ের নামকরণ হয় 'সাবিত্রী'। কালক্রমে সেই মেয়ে নিজের সতীত্বের বিশাল ব্যাপক নজির রাখেন। যেকারণে হিন্দু পুরাণে তিনি 'সতী সাবিত্রী' হিসেবে খ্যাত। হাসান আজিজুল হকের দ্বিতীয় উপন্যাস "সাবিত্রী উপাখ্যান" এর কেন্দ্রিয় চরিত্র সাবিত্রী'র নামকরণ সেই দেবী কিংবা রাজকন্যার নামানুসারে হয়েছিল কিনা জানা নেই। তবে সূর্যের আলো কিংবা তথাকথিত সতীত্বের অহংকারের ঠিক বিপরীতে চরিত্রটির নির্জীব অবস্হান। এই অবস্হান নিয়তি নির্ধারিত ছিল না। কিছু পশুর অধম মানুষ আর বিকলাঙ্গ সমাজ সাবিত্রীর পরিণতির জন্য দায়ী। যে কারণে, পরবর্তীতে আলোহীনতার মাঝে সাবিত্রীর স্বস্তি খুঁজে ফেরা। বিকারগ্রস্হ হয়ে মৃতপ্রায় একটা কিশোরী জীবন টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া মর্মান্তিক বার্ধ্যকের দিকে(পঁচাশি বছর বেঁচে ছিলেন সাবিত্রী)।


অক্ষয় মালবেরি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ৩১/১২/২০১৮ - ২:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মণীন্দ্র গুপ্ত, 'অক্ষয় মালবেরি' নামে যে জীবনী গ্রন্থটি লিখেছিলেন তাকে সচরাচর লিখিত জীবনী গ্রন্থের নিয়মিত ছাঁচে ফেলার উপায় তিনি রাখেন নি। এই আকরগ্রন্থটি আক্ষরিকই আকর। ম্যাজিকের তুকতাকের মতো বিশেষ কিছু। এর গাম্ভীর্যে, এর অঙ্গসৌষ্ঠবে কোনো ভারিক্কি ভাব নেই রয়েছে পীতচন্দনের মতো শোভা, যেটি বড়োই মনোহর।


লিখুন বই নিয়ে

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: শুক্র, ২৮/১২/২০১৮ - ৫:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় সচল, অতিথি লেখক, ও পাঠকবৃন্দ,