Archive - নভ 2011

November 17th

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং পড়ালেখার বাস্তবতা

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/১১/২০১১ - ৪:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পড়ালেখা দিন দিন ধনীদের দখলে চলে যাচ্ছে বলে একটা আক্ষেপ নানা সময় শোনা যায়। বিশেষ করে যখন থেকে বিদ্যালয়ের পড়ালেখা মোটামুটি প্রাইভেট ও কোচিংনির্ভর হতে শুরু করলো (প্রাইভেট বা কোচিং এদেশে সবসময়ই ছিল, তবে নব্বইয়ের দশকের পর থেকে এর মাত্রা চক্রবৃদ্ধিহারে বাড়তে থাকে), তখন ধনীরাই কেবল অতিরিক্ত টাকাপয়সা দিয়ে তাদের সন্তানদের বিদ্যালয়ের পড়ালেখার বাইরেও পড়ানো শুরু করলো। ধনী বলতে এখানে মূলত তাদেরকেই বুঝানো হচ্ছে


আদমচরিত ০৪৭

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/১১/২০১১ - ১২:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হ্রদের তীরে একটি মন্দসমীরণপুষ্পবিভূষণকোকিলকূজিত কুঞ্জের কোণে কদম্বতরুর দিকে চাহিয়া ঈশ্বর উলু দিয়া উঠিয়া কহিলেন, "কেউ কি একটি বাঁশি যোগাড় করিতে পার?"

আদম গিবরিলের পঞ্জরে কনুই দ্বারা খোঁচা মারিয়া কহিল, "যাও হে দূত, তোমার ফরমায়েশ খাটিবার ওয়াক্ত নজদিক।"

গিবরিল বিরস কণ্ঠে কহিল, "আমি শুধু বার্তা বহন করি ওহে আদম! বাঁশি সংগ্রহের কর্ম সে আমার নহে।"


অমর চলচ্চিত্র-- প্যানস ল্যাবিরিন্থ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/১১/২০১১ - ৫:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

pans_labyrinth_ver3


প্রসাধনী আয়না

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/১১/২০১১ - ২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্ব পড়ুন এখানে

পর্ব ৩
পুরো বাগানের সাথে এই অংশটা যেন মিলছে না। একটু বেখাপ্পা ভাব এই অংশটুকুতে। মাটি আলু-থালু। ভদ্রমহিলা পাশের এক জায়গায় অর্ণবকে তাকাতে বললেন। তাকিয়ে অর্ণবের ভেতরটা যেন একটু কেঁপে উঠল। ফুল-লতা-পাতা দেখে মানুষের অন্তর কাঁপে না। কিন্তু তাদের বিন্যাস অন্তর কাঁপাতেও পারে! কেউ নির্মমভাবে কিছু ছিঁড়েছে, গাছ উপড়ে ফেলেছে। তারপর সেগুলো মাটিতে সাজানো হয়েছে একটি জ্যামিতিক নকশায়।


নোটিফিকেশন

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: বুধ, ১৬/১১/২০১১ - ১১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরীক্ষামূলকভাবে নোটিফিকেশন চালু করা হয়েছে। একটি পোস্টের নোটিফিকেশন পেতে চাইলে পোস্টের নীচে লিংক চেপে গ্রাহক হতে পারেন। নতুন মন্তব্য প্রকাশিত হলে দৈনিক মন্তব্যগুলোর একটা সংক্ষেপিত ভার্সন পাবেন। যেহেতু পরীক্ষামূলক, ভবিষ্যতে এর পরিবর্তন হতে পারে।


অবচেতন মনের সচেতন ব্যবহার

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/১১/২০১১ - ১০:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবচেতন মন-১

ছোটবেলায় একটা প্রবাদ বাক্য পড়তাম, মনে আছে “ All work and no play makes Jack a dull boy”.


এইতো জীবন। পর্ব – ০৬

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৬/১১/২০১১ - ১০:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ভালোবাসা পেয়ে কোনো কোন সময় আমরা হারিয়ে ফেলি। হারিয়ে যায় স্বপ্ন সুখ। মিশে থাকে বহুদিনের বিবর্ণতা। ডুম্বুরভ্যালীতে এসে আমি যেন দুটোই খোঁজে পেয়েছি। ভালোবাসা এবং বিবর্ণতা। বিবর্ণতা পেয়েছি মানুষের দুঃখে, হতাশায়। তাদের নিত্যদিনের দিন যাপনে। কি করে যে মানুষ গুলো বেঁচে আছে?


মধ্যবিত্ত পরিবর্তন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৬/১১/২০১১ - ১০:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"তুই কি ছাত্র??"
এই বলে হাতে পত্রিকাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফালি ফালি করে ফেলেছিলেন পিতৃদেবতা, বেশ সিনেমাটিক ভঙ্গিতেই। অনেকক্ষণ ধরেই চুপচাপ থেকে যেভাবে গুমরে গুমরে উঠছিলেন তাতে বেশ একটা বিপদ যে আসন্ন তা বুঝতে পারছিলাম, কিন্তু ব্যাপারটা যে এতোটা সিনেমাটিক হবে তা ধারনাও করতে পারি নাই। কোথায় চোখেমুখে ফিটিয়ে তুলার দরকার ফাঁসির আসামীর মত অনুতাপ, সেই জায়গায় ভুরভুরিয়ে কোত্থেকে যেন রাজ্যের হাসি পেয়ে গেলো। হাসি চাপতে চাপতে মনে করছিলাম কবে কোন সিনেমাতে এমন চমৎকার নাটকীয় দৃশ্যটা দেখেছিলাম। ভাগ্যিস সে মুহূর্তেই পিতৃদেবতা অনুধাবন করতে পারলেন পরীক্ষার আগের দিন নির্বিকার চিত্তে বইপত্র ছেড়ে পত্রিকায় মনোনিবেশকারী ধর্মবিমুখ ছেলের মস্তিষ্কের অসারতা, আর তাই সে যাত্রা অল্পের উপর দিয়েই বেশ বেঁচে গিয়েছিলাম।


আপনি ওখানেই ভালো থাকবেন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৬/১১/২০১১ - ৯:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শাহিদা বেগমের বয়স ষাটের কাছাকাছি ।তিনি থাকেন তার বড় ছেলে শিহাবের সঙ্গে ঢাকা শহরের এক বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টে ।যদিও তার মন পড়ে থাকে ছোট্ট গাঁয়ে,যেখানে তিনি সংসার শুরু করেছিলেন অনেক বছর আগে।কিন্তু সংসারটা ঠিকমতো গোছাতেও পারেননি।হঠাৎ এক সড়ক দুর্ঘটনা স্বামীকে তার কাছ থেকে কেড়ে নেয়।তখন ছেলেটির বয়স ছয় আর মেয়েটি দুই বছরের ।সেই থেকে তার একলা চলার সংগ্রাম শুরু ।রাতদিন খাটা খাটনি করেছেন ছেলেমেয়ের জন্য ।


November 16th

হঠাৎ গল্প

টিটো রহমান এর ছবি
লিখেছেন টিটো রহমান (তারিখ: বুধ, ১৬/১১/২০১১ - ৫:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
অন্ধকারের যুবকেরা অন্ধকার খুঁজে ফেরে। মূলত জায়গাটা তাদের চেনাই। তবু তারা আরো রাত বাড়ার অপেক্ষায় থাকে। আরো অন্ধকারের অপেক্ষায় কিংবা গাঢ় অন্ধকারের অপেক্ষায়। যুবকদের যেকোন নামই হতে পারে। সুমন, বিল্টু কি মন্টু! নামে কি আসে যায়? তারা অন্ধকারের মানুষ। নামগুলোও তাই অন্ধকারেই থাকুক।

২.