Archive - 2011

September 22nd

রদ্যাঁর ভাস্কর্য

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/০৯/২০১১ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

P1210849


সবকটা জানালা খুলে দাওনা!

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/০৯/২০১১ - ২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবকটা জানালা খুলে দাওনা .. ‘জানালা’ খুলে দেবার বিষয়টা আমাদের গদ্যে,পদ্যে বিভিন্নভাবে বলা হয়েছে, বলা হচ্ছে, আরো বলা হবে। কিন্তু এই শব্দগুলো একসাথে শুনলে যে গানের কথা আমাদের মনে পড়ে তার সাথে আমাদের নিরাকার বোধ জড়িত। এই জানলা খুলে দেয়ার সাথে একটা দেশের কতটা আবেগ জড়িত হয়ে যাবে তাকি জানতেন প্রয়াত নজরুল ইসলাম বাবু যখন তিনি অক্ষরে অক্ষরে গেঁথেছিলেন এই অবিনাশী গান; কতটা বুঝেছিলেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল যখন তিনি ভেতরের সবটুকু আবেগ নিয়ে জল ছাপিয়ে যাওয়া দু’চোখে প্রথমবার সুরে গেঁথেছেন, কিংবা সাবিনা ইয়াসমিন, তিনি যখন প্রথম তার কিন্নর কণ্ঠে গানটা তুলেছিলেন। আমাদের ভাগ্য ভালো এখনো এই গানটির ফিউশন করার চেষ্টা কেউ করেনি।


September 21st

অধরা ছিটমহল বিনিময়

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ২১/০৯/২০১১ - ৪:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ৬-৭ তারিখে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-এর বাংলাদেশ সফরকালে উভয় দেশের মধ্যে যে সব দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সীমান্ত চুক্তি। এই চুক্তিতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৬২টি ছিটমহল হস্তান্তরের কথা রয়েছে। আমরা জানি, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ১০৪টি এবং ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ৯০টি ছিটমহল আছে। তাছাড়া ছিটের ভেতর ছিট বা চন্দ্রছিট আছে ভ


এ ও সে ও : ০৩ : একটি অর্কেস্ট্রা মিউজিক ও বৃষ্টির লাল ফোঁটা

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: বুধ, ২১/০৯/২০১১ - ৮:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোথাও কোন সাড়া নেই। নিরুদ্বেগ, নিঃসঙ্গতাপূর্ণ রহস্যময় এক শূন্যতা একটা মেঘের মত চারদিক ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কোথাও কোন আলোড়ন নেই। শান বাঁধানো উঠোনের মত শান্ত সবকিছু।


এ ও সে ও : ০৩ : একটি অর্কেস্ট্রা মিউজিক ও বৃষ্টির লাল ফোঁটা

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: বুধ, ২১/০৯/২০১১ - ৮:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোথাও কোন সাড়া নেই। নিরুদ্বেগ, নিঃসঙ্গতাপূর্ণ রহস্যময় এক শূন্যতা একটা মেঘের মত চারদিক ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কোথাও কোন আলোড়ন নেই। শান বাঁধানো উঠোনের মত শান্ত সবকিছু।


আমি যখন পণ্ডিতমশাই…

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২১/০৯/২০১১ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিজের ছাত্রজীবন এখনো শেষ না হলেও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাকেও ছাত্র আর গুরুর দ্বৈতভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে উঠার আগে বাড়ি থেকেই টাকা নিতাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে ওঠার পরপরই নিজেকে বড় বড় মনে হতে লাগলো। ফলে বাবার কাছে টাকা চাইতে গিয়ে মনের বাধাটা এলো দু’ভাবে। একদিকে স্বাবলম্বী হওয়ার তথা নিজের পায়ে(কেউ কি অন্যের পায়ে হাঁটে নাকি!) দাঁড়ানোর উত্তুঙ্গ বাসনা আর অন্যদিকে মধ্যবিত্ত বাবার কষ্ট


যুদ্ধ প্রতিদিন, কর্মজীবি মা’র গল্প (১)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৮:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার মেয়ে ‘তুংকা’ খুব ভালো স্কুলে ভর্তিপরিক্ষায় উতরে যাবার পর আমার আকাশ ছোঁয়ার আনন্দ হয়েছিলো। ভর্তির নিয়ম কানুন ইত্যাদি জানার জন্য স্কুলে যাবার পর মাথায় বাজ পড়লো। স্কুল শুরু এগারোটায়। সর্বনাশ ওকে স্কুলে নামাবে কে? আগের স্কুল ছিলো নয়টায়, মেয়েকে নামিয়ে সময়মতো অফিসে পৌঁছে যেতাম। তুংকার বাবার এক দূরের চাচাকে অনেক অনুনয় করে স্কুল শেষে বাসা পৌঁছে দেবার কাজটা গছিয়ে দেয়া গিয়েছিলো। বিনিময়ে যখন তখন গাড়িটা তাকে ব্যবহার করতে দিতে হতো।


September 20th

পোয়াতিয়ে-তে

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“ আমার ভাবতে পারাটা প্রমাণ করে যে আমি আছি।” কথাটা বলে একটা দর্শণচিন্তার জন্ম দিয়েছিলেন রেনে দেকার্ত। আজ থেকে বছর পাঁচেক আগে যখন ডরোথী নামের এক ফরাসী তরুনীর সাথে হঠাৎ আলাপ হয় চট্টগ্রাম আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ-এর ছোট্ট কাফেতে, তখন সবে দেকার্ত-এর নাম শুনেছি, জেনেছি ফ্রান্সের পশ্চিমদিকের শহর পোয়াতিয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে কালক্রমে আধূনিক দর্শণের পুরোধা বনে যান তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুর


বস!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৩:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মহান তুমি বস,
তোমার খুশি আমার খুশি
খাইও যদি ডস।
তুমি শিরোমণি,
তোমার কথা আমার কাছে
বাণী চিরন্তনী।
যদি ওঠো হেসে,
সেই খুশিতে অ্যাজমা রোগী
মরে হেসে-কেশে।
তুমি যদি বলো,
বিকেল বেলা সকাল হবে
সাদা হবে কালো।
ডাকো যদি ঘরে,
ভয়ে মরি, চাকরি তবে
বাঁচাই কেমন করে?
মেজাজ যদি চড়ে,
দেখবে তুমি অফিস সুদ্ধ


স্মৃতিপাঠে বিদ্যাপীঠঃ আদ্যপান্তে আদর আলী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৮:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]-আদর আলী-ই-ই-ই।
-ইয়েস স্যার।
-এদিকে আসো। দেখি তুমার জামাকাপড় ঠিক আছে কিনা। ইউনিফর্ম পইরা আইছো তো?
-জ্বি স্যার।
-জুতায় ময়লা ক্যান? হালচাষ করছো নাকি ক্লাসে আসনের আগে? প্যারেডে যাওয়া বাদ দিয়া?
-না, স্যার। প্যারেডে লেফট-রাইট করার সময় ধূলো উড়ে ময়লা হয়ে গেছে বোধহয়।
_ও, আচ্ছা। কিন্তু প্যারেডে পা না নাড়াইয়া লাত্থি দেওনের লাহান ঝাকাইলে তো ধূলা উড়বোই। অন্য কারও পায়ে তো তুমার লাহান ময়লা দেহি না। তা শরীল কীরম আছে? রাইতে ভালা ঘুম হইছে?
-জ্বি স্যার, হয়েছে।
-আর লেহাপড়া? নাকি জুতমতো ঘুমাইতে গিয়া ভুইলা গেছো?
-না, স্যার। পড়াশুনাও করেছি।
-হুম, তা দেহি কী পড়লা। যাও বই নিয়া আইসা শুরু করো কাইল যেইহানে শ্যাষ হইছিলো ঐহান থাইকা।