বাংলাদেশে বরাবরের মতো এ বছরও ব্যাপক বন্যা হয়েছে এবং হচ্ছে। খবরে দেখলাম প্রচুর লোক হতাহত এবং ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। দেশের কৃষি ও অর্থনীতিও বন্যার ফলে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। আধুনিক যুগে জ্ঞান-বিজ্ঞানের অনেক অগ্রগতি হয়েছে। বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি দুর্যোগের পূর্বাভাসও এখন আগে থেকে দিয়ে দেয়া যায়। বাংলাদেশে আমরা দীর্ঘকাল বন্যার সাথে বসবাস করে আসলেও বাংলাদেশ সরকার বন্যার পূর্বাভাস দেয়া শুরু করেছে মোটামুটি
[justify]
সতর্কতা:
১
শুকনো রোদে পোড়া দেশ আমার, সারা মহাদেশের একমাত্র ভূখণ্ড যার সাথে দুই-দুইটি মহাসাগরের সখ্য আছে কিন্তু বাস্প ভেজা শীতল হাওয়া আর পোয়াতি কালো মেঘেরা ঊষর প্রান্তর পেরিয়ে আমাদের উঠানে আসতে পারে না, তার আগে আগে ঝরে ঝরে রীতিমত হালকা অবস্থায় ফ্যাঁকাসে দর্শন দিয়ে শিমুলের তুলার মত দূর থেকেই সীমানার বাহিরে চলে যায়। চাতককে হার মানিয়ে অধিকতর আগ্রহ নিয়ে আকাশ পানের চেয়ে থাকি আমরা দিবা-রাত্রি, যদি দলহারা
নাটক! সাহিত্যের নন্দতত্ব থেকে একটা প্রক্ষিপ্ত আস্ফালন যদি কোন কিছুকে দেউলিয়া করে দিয়ে থাকে, মন-মনন-ভাষা-আকৃতি-পরিধী-বিস্তার এর গাঁট বেঁধে থাকে, বুদ্ধিদীপ্ত মারপ্যাঁচ থেকে শুরু করে ‘ছোটলোকের’ চিৎকার এর সাযুজ্য এনে থাকে, কথাযুক্ত অবয়বকে সাকার করে থাকে, নিছক চিত্রকল্পকে ঘোর বাস্তবের দাঁড়ি পাল্লায় কিংবা মলিন প্যারামিটারের আকৃতি দিয়ে থাকে – তা হল নাটক।
গ্রুপস্টাডি
অন্ধ ছিলাম আমরা;
প্রথমে বর্ণ পরিচয়,
অতঃপর শব্দ পরিচয়
অমনি অসতর্ক শব্দ গুলো উড়তে লাগল সাদা-কালো মেঘদের ছুয়ে ছুয়ে
সিমফুল ঠোট গুজে নেমে এল নতুন বউয়ের মত রোদ।
আমরা গন্ধ শিখলাম;
নিকষ কালো রাত্রির টাটকা গন্ধ
মিটিমিটি জ্বলা জোনাকি পোকার গন্ধ
আর উদাসীন, চিৎ হয়ে শুয়ে থাকা মৃতপ্রায় নদীটির গন্ধ ।
আমরা গন্ধ শিখলাম;
অপরিচিত একজন লোক বারবার শরীরের দিকে তাকালে কেমন লাগে! অস্বস্তিতে ওড়নাটা বুকের ওপর টেনে দেয় তন্দ্রা। বাসে থাকলে তা-ও এসব লোলুপদৃষ্টি পাশ ফেরানো যায়, কিন্তু লেগুনায় একদম মুখোমুখি।
“হারামজাদা!”
আমাদের কয়েকজন অতিথি সম্প্রতি মন্তব্য করতে গিয়ে ক্যাপচার সম্মুখীন হন। সমস্যা হচ্ছে উল্লেখিত ক্যাপচা মন্তব্যকারীকে প্রদর্শন করা হয়নি।
সমস্যাটি সমাধাণের জন্য ক্যাপচার অপশনটি বন্ধ রাখা হয়েছে। এরপরও যদি কোনো অতিথি মন্তব্য হারিয়ে যাওয়া কিংবা ক্যাপচা সংক্রান্ত কোনো সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে আমাদের জানাতে ভুলবেন না।
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
বিবর্তন বেশ মজার একটা বিষয়। আমি বিবর্তন নিয়ে পড়তে ভালো পাই, নানা বই, তথ্য কিংবা তথ্যচিত্র যখনই হাতের কাছে পাই সংগ্রহে রাখি। তাই সচলের প্রথম দিকে সাহস করে লিখেই ফেলেছিলাম "বিবর্তন সম্পর্কে ১০টি প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা এবং তার উত্তর" লেখাটি। এরপরে কিছু হাউকাউ এর পরে ভাবলাম, এই বিষয়ে একটা ধারাবাহিক লেখা নামানো যাক। কিন্ত মানুষ যা ভাবে তা কি আর হয়!