Archive - মে 2015 - ব্লগ

May 12th

বাল্যবিবাহঃ বাবামায়েরা কি জানেন তারা কী করছেন? - ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৫/২০১৫ - ১০:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তিন বৎসর পর ওদের ভর্তির টাকা জমা হলো। ওরা ভর্তি পরিক্ষায় উৎরে গেল। শুরু হলো নতুন যুদ্ধ। আমার বাসায় কখনো গৃহ শিক্ষক রাখা হয়নি, কখনো ওদেরকে কোচিং করাই নি। তবুও ওরা মেধা স্থান দখল করতো, বৃত্তি পেতো। আমি রাত জেগে ওদের জন্য নোট করতাম, তার পর যখন নোটে চোখ বুলাতাম সব ক্লান্তি দূর হয়ে যেত। পাবলিক পরীক্ষায়ও ওরা সব চেয়ে ভাল রেজাল্ট করেছে। আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, ওদেরকে আনন্দময় শৈশব দিতে পারি নি। একটা গল্পের বই বা খেলনা পাবার জন্য ওদেরকে মেধা স্থান দখল করতে হতো। পছন্দের টিফিন খাবার জন্য এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হতো। কারন সপ্তাহে একবারই ওরা টিফিনে টাকা পেতো।


ব্যাঙগ্যাঙ

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ৬:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা বলি সত্য কেবল
অন্যরা সব মিথ্যে কয়
বললে আমি হুক্কাহুয়া
আমার দলে সঙ্গী হয়

আমার আছে অস্ত্র ভারী
পাইক্যা বাপের দীক্ষা নেই
যে করতে চায় তর্ক তাহার
মাকে ধরে শিক্ষা দেই


May 11th

নারী সপ্তাহ উপলক্ষে চিৎকার ব্যান্ডের গান উৎসর্গ

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ৯:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চিৎকার ব্যান্ড সচলায়তনের নারী সপ্তাহ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়ে তাদের "যতদূর" গানটি "নারী সপ্তাহ" উপলক্ষে উৎসর্গ করেছে। তাদের এই উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। সচলায়তনের পক্ষ থেকে চিৎকার ব্যান্ডের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।


পুলিশ

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ৩:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বুচ্ছি, আপনে কে সেইটা বুচ্ছি

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ৩:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকটা ছবিতে সয়লাব হয়ে গেছে ফেসবুক। এখানে একটা তুলে দিলাম। হু বিষয়টা দুঃখজনক। একটা মেয়েকে এভাবে পুলিশ নির্যাতন করতে পারে না। এর নিন্দা জানাই। কিন্তু এটা নিয়ে ঘাটাঘাটি করার কোন মানে নাই। ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে, পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের জন্যই কঠোর হতে হয়। আপনার এই ছবিটা দেখার পর কস্ট লাগবে, রাগ উঠবে, সেটাই হওয়া উচিত। আমারও হয়েছে। কিন্তু ইউ হ্যাভ টু এ তুকাতুকি মাইন্ড। আপনাকে তুকাতুকি, মানে খুঁজাখ


তোমায় আমি ভালবাসিগো, মা

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক চা-বিক্রেতা মহিলা কথা প্রসঙ্গে আমায় বলেছিলেন, 'সন্তান কী কখনও মায়ের চেয়ে বেশী ভালবাসতে পারে! মায়ের কাছ থেকেইতো সে ভালবাসতে শেখে।

আজ মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার, বাংলাদেশে 'মা' দিবস। মা'কে ভালবাসা জানাবার জন্য কর্পোরেট বিশ্ব দ্বারা নির্দিষ্ট দিনক্ষণ।

আজকের দিনে সন্তানেরা তাঁদের মা'কে ফুল, উপহার সামগ্রী ইত্যাদি দিয়ে মায়ের প্রতি তাঁদের ভালবাসা প্রকাশ করবেন।


সব ঘটনা-ই প্রতিবাদের না, আবার প্রতিবাদের

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ১:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেদিন বিকাল ৫টা হবে অথবা এর একটু পর। এখন আর মনে পড়ছে না ঠিক ঠাক সময় বা মুহূর্ত। আমি পান্থপথে, ওই যে আসবাবের দোকানগুলো ছিল না, সে পাশ দিয়ে হেঁটে মোড়ের দিকে আসছিলাম অফিসে সেরে রিকশা নেব বলে। দুপুরের কিছু পরে বৃষ্টি হয়েছিল তাই এক পাশে পানি জমেছিল বলে রাস্তার কিছুটা মাঝে দিয়ে হাটছিলাম। একটু পরে উলটো দিক থেকে এক মোটর সাইকেল আসছিল। তো, মোটর সাইকেল পুরো গাঁ ঘেষে গেল, আমি সরতে গিয়ে সরতে পারিনি। সরে কোথায়


মাতৃত্ব নিয়ে সমসাময়িক এলোভাবনা

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মা দিবস যাই যাই করছে। কোনো বিশেষ দিন মনে থাকে না। এই দিনটাও ভুলে যেতাম ফেসবুক না থাকলে। আমার মাকে আমি অহর্নিশ জ্বালাতন করি। আজন্ম বন্ধুত্ব, একসাথে বেড়ে ওঠা আমাদের। সন্তানেরা বড় হলে মা-বাবা'র আরেক শৈশব শুরু হয়। আমি বড় হতে হতে আমার মা এখন ছোট্ট মেয়েটি হতে শুরু করেছে। দিনশেষে পথ চেয়ে বসে থাকে আমার আশায়। আমরা গল্প করি, ঘুরিফিরি, খাইদাই। বছরের যেকোনো দিন, যখন খুশি। তার জগতজোড়া অভিমান, আবদার আমা


কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া কি ঠিক?

ও এর ছবি
লিখেছেন [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ১০:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশে একটি আইন রয়েছে, যেই আইন কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়াকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে। আর তার শাস্তি কম করে হলেও ৭ বছরের কারাদণ্ড।


May 10th

ডাক

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ৪:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক বছর পর বাড়িতে এলাম। বাড়ি মানে আমাদের পৈতৃক ভিটা। বাবা মারা গেছেন তিন বছর হলো। মা তার আগের বছরই মারা গেছেন। মা বেঁচে থাকতে বাবা-মায়ের সাথে কুরবানির ঈদ করবার জন্য দাদাভাই বলেছিল কিন্তু আনন্দীর বাবা নিজের বাবা-মা ছেড়ে কিছুতেই কুরবানির ঈদ শ্বশুরবাড়িতে করতে রাজী না হওয়ায় আমার আসা হয়নি। আমি আসিনি দেখে রঞ্জাও আসেনি। আসলে বাবা মারা যাওয়ার পর ভাই বোনদের একসাথে এভাবে কখনো আসা হয়নি। সংসার আর চাকরি সামলা