Archive - মার্চ 2012

March 17th

| চাণক্যজন কহেন…০৩ | চাণক্যপর্ব |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ১২:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চাণক্য
চাণক্যের প্রধান পরিচয় অতিপ্রসিদ্ধ একজন প্রাচীন ভারতীয় কূটনীতিজ্ঞ হিসেবে। মানবজীবনের প্রায় সকল কর্তব্যাকর্তব্য বিষয়ে তাঁর শ্লোকসমূহ শিক্ষিত অশিক্ষিত প্রায় সকলের কাছেই অল্পবিস্তর পরিচিত। ভারতীয় বিভিন্ন প্রাচীন শাস্ত্রগ্রন্থে এযাবৎ যতজন পণ্ডিত-রত্নের কথা আমরা জানি, তাঁদের মধ্যে চাণক্যকেই সবচাইতে প্রতিভাবান ও বাস্তববাদী বলে মনে হয়। বিখ্যাত ‘অর্থশাস্ত্র’-প্রণেতা কৌটিল্য আর ‘চাণক্যশ্লোক’ নামে প্রসিদ্ধ শ্লোকসমূহের রচয়িতা একই ব্যক্তি কিনা তা নিয়ে মতবিরোধ থাকলেও চাণক্যের একাধিক নামের মধ্যে কৌটিল্যও অন্যতম।
তাঁর একাধিক নাম বিষয়ে হেমচন্দ্রের ‘অভিধান-চিন্তামণি’ গ্রন্থে বলা হয়েছে-

‘বাৎস্যায়নো মল্লনাগঃ কৌটিল্যশ্চ ণকাত্মজঃ।
দ্রামিলঃ পক্ষিলস্বামী বিষ্ণুগুপ্তোহঙ্গুলশ্চ সঃ।।’


খামখেয়ালি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ৮:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খামখেয়ালি
-------------------------------------

আমাদের কিছু কথা এভাবেই থেকে যায়
চোখের কার্নিশে

গড়িয়ে নেমে যায় জল হয়ে, জল


প্রত্যাশা

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ৮:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যা ভারতের পরম চাওয়া ছিল
সেইখানি তো পাওয়া হয়েই গেছে,
এবার নাহয় আমরা পেলাম কিছু
সব ভাল নয় হয়েই যাবে মিছে।

আজ বিধাতা দিক আমাদের হাতে
অনেক চাওয়ার একটা জয়ের মালা,
ভারত নাহয় আর কোনদিন পাবে
আজ হয়ে থাক বাংলাদেশের পালা!


মেঘের সঙ্গে প্রণয়

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ৪:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার জন্য তোমরা কেউ কোথাও দু:খ পেওনা
আমি অনেক ভালো আছি। মেঘের উপরে হাত
রাখতে পারি, ভাসতে পারি শূন্যে বলতে পারি :
আমি দু:খহীন এক তরণী
ছায়াপথে তারা-নদীর যাত্রী,
ভারহীন যা"িছ ভেসে। শুধু,
যে কজন কাচাবাজারের ব্যাপারি
কবিকে মাপতে চেয়েছিল দাঁড়িপাল্লায়
ওদের তোমরা বলেদিও- তাদের বাটকারা নাই।
আমি এতোটা হালকা।
এখন,
মেঘের সাথে থাকি


ওড়াওড়ির গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ১:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

~কল্যানী রমা

Sunday, 20th June, 2010
2:30 pm

ক্লাশ টেন পাশ দেওয়ার সময় ভূগোল নিয়েছিলাম। মনে হয়েছিলো অন্য বন্ধুদের মত ধর্ম যদি নেই একটা ভাল কথাই শুধু শিখতে পারব,
‘অসতো মা সদ্গময়
তমসো মা জ্যোতির্গময়
মৃত্যোর্মা অমৃতং গময়
আবিরাবির্ম এধি।’
আমাকে অন্ধকার হইতে আলোতে লইয়া যাও।
আমাকে মৃত্যু হইতে অমৃতে লইয়া যাও।


আহ, ক্রিকেট! আহ, বাংলাদেশ!

পরিবর্তনশীল এর ছবি
লিখেছেন পরিবর্তনশীল (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ১২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গল্প ঊপন্যাস নাটক সিনেমায় প্রায় 'আনন্দে চোখে পানি চলে আসা' নামক একটা টার্ম দেখি।

আমার সাদাসিধে জীবনে এই টার্মটা খুব একটা আসে না। মাঝে মধ্যে কিছু আনন্দের ঘটনা ঘটে, আনন্দিত হই, হাসি, তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি। কিন্তু আনন্দে চক্ষে পানি নেমে আসা? হয় না খুব একটা।

১৯৯৭ সালের একবার খুশিতে চোখ ভিজে গিয়েছিল, মনে আছে। তখন বিকেল ছিল কী? ঐ যে এক বলে এক রান যখন দরকার ছিল। ঐ যে, ক্রিকেট বলটা প্যাডে কি ব্যাটে লাগিয়ে হাসিবুল হোসেন শান্ত দৌড় দিল পিচের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। ঐ যে, আমরা কোটি কোটি মানুষ হাসিবুল হোসেন শান্তর সেই ঐতিহাসিক দৌড়ের সাথে সাথে পৃথিবীর দিকে গর্বিত পায়ে দৌড়াতে শুরু করলাম! বললাম, "দাঁড়াও! আমরা আসছি।"


বাংলাদেশের বিজয়ে মিশন 'পসিবল' থীম

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ১১:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের এই ফাটাফাটি বিজয়ের দিনে খুশিতে কী করব বুঝে উঠতে পারছি না। খুশির চোটে বিনা কাপড়ে ঘরের মাঝে এক পাক নেচে নিলাম (আহেম!)। কিন্তু তাতে কী আর এমন উস্তুম-কুস্তুম আনন্দের অবসান হয়?!!

মিশন ইম্পসিবল মুভির থিম সং নিয়ে বেশ আগে একটা কাজ করেছিলাম। সেইটা আমার সাউণ্ড সিষ্টেমে সজোরে চাপিয়ে দিলাম।
এখন পুলিশ না আসা পর্যন্ত এইটাই বাজতে থাকবে আমার ঘরে--সোল্লাসে, সজোরে---


পার্বত্য ফ্রান্স ও রুশোর বাগান

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সমতলের পদ্মাপারের মানুষ, কষ্ট করে ঘাম ঝরাতে এসেছি পর্বতে চড়তে, ফ্রান্সের আল্পসে। চড়াই-উৎরাই ডিঙ্গানোতে সেবারের মতো ইতি টেনে অতি ক্লান্ত পেশীগুলোকে বিশ্রাম দিতে আস্তানা গেড়েছি আল্পসের কোলে প্রকৃতির মাঝে এক পাহাড়ী শহর শবেরিতে, পুরনো অভিযাত্রার সঙ্গিনী হেলেনের বাড়ীতে।


বাঘের গর্জন শুনলো বিশ্ব

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ১০:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
পোর্ট অফ স্পেন ফিরে এলো মীরপুরে।

পাঁচ বছর আগের ২০০৭ এর ১৭ মার্চে বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডেই প্রয়াত অলরাউন্ডার মানজারুল রানার মৃত্যুশোকে আচ্ছন্ন বাংলাদেশ বলেকয়ে করেছিলো ভারত বধ। মীরপুরের উইকেটে ভারতের ২৮৯ রানের সংগ্রহ বাংলাদেশ টপকে গেলো চার বল আর পাঁচ উইকেট ব্যব্হার না করেই।