Archive - 2014

December 17th

বিলাতী বলদ

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ১৭/১২/২০১৪ - ৫:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পেশাজীবিদের নেটওয়ার্ক লিঙ্কডইনে যখন অ্যাকাউন্ট খুলেছিলাম তখন কানেক্ট করার জন্য যাদের নাম সাজেশনে আসতো তাদের প্রায় প্রত্যেককে অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠাতাম বা কেউ অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠালে সেটা সাথে সাথে অ্যাকসেপ্ট করতাম। এভাবে কিছু দিনের মধ্যে দেখা গেলো আমি বহু লোকের সাথে কানেক্টেড। একদিন কারা কারা আমার সাথে কানেক্টেড আছেন এটা দেখতে গিয়ে দেখি বেশিরভাগ জনকে আমি চিনিনা। তাদের সাথে আমার কানেক্‌শন দুই


ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি
লিখেছেন সুমিমা ইয়াসমিন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৭/১২/২০১৪ - ৪:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ দেখতে বড় ভালো লাগে আমার। ভিড় অপছন্দ, তবু ভিড়ের মুখগুলোতে বৈচিত্র্য খুঁজতে ভালো লাগে। বিজয় দিবসের বিকেলে শাহবাগ, জাদুঘর, পাবলিক লাইব্রেরি, ছবিরহাট, টিএসসি, বাংলা একাডেমি ঘুরলাম। ঢাকার সব মানুষ যেন এই এলাকায় জড়ো হয়েছে! সেজেগুজে পুরো পরিবার নিয়ে ঘুরছে মানুষ। উৎসব-উৎসব আমেজ চারিদিকে! প্রায় সবার পরনে কিছুটা হলেও লাল-সবুজের ছোঁয়া। রিকশাওয়ালা, ফল বিক্রেতা, চুড়ি বিক্রেতা, পথশিশু এবং গার্মেন্টস শ্রমিকদের অনেকেও পোশাকে লাল-সবুজ ধারন করেছে। এতো সুন্দর লাগছিল! আমাদের বিজয় উৎসবের রং লাল-সবুজ। এই রং সর্বজনীন।


December 16th

দেশপ্রেমের কারনিভ্যাল

পৃথ্বী এর ছবি
লিখেছেন পৃথ্বী [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১২/২০১৪ - ২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বিজয়ের প্রথম বার্ষিকীর প্রিয় বিজ্ঞাপনমালা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১২/২০১৪ - ২:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল


বাংলাদেশের দিন

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ১১:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
সকালের ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন চারপাশ, দুরবিন চোখে দিয়েও সেতুর ওপারের ঢাকা শহরকে এখান থেকে দেখা যাচ্ছে না। জেনারেল নাগরার মুখে তাই সামান্য বিরক্তির ভাব, সেটা দেখে কেউ ধারণা করতে পারবে না এই মুহূর্তে তার বুকের ভেতর কেমন সব অনুভূতির উথালপাতাল।


হিস্টোরি

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ৬:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(ডিসক্লেইমার: এটা প্রচলঅর্থে ঠিক এই লেখকের মৌলিক কোনো গল্প নয়; এটা আমি শুনেছিলাম বন্ধুদের মুখে। সেটার অনেক সংস্করণ ছিলো। এটা সেগুলোর কোনো একটা কিংবা কয়েকটার যৌথরূপ।)

(১)


হ্যাভেনলি হাওয়াইইঃ পর্ব ১ (সৃষ্টি পর্ব)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ৬:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


আমার আর্টিস্ট না হওয়া এবং মানিক ভাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ৬:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি একদম আঁকতে পারি না এখন, অথচ হয়তো আমার খ্যাতি এখন দেশজুড়েও হতে পারত !

ছেলেবেলা থেকেই অবশ্য আর্টের প্রতি তীব্র অনুরাগ ছিল। সবাই বলত, বাহ সামিনের তো খুব ভাল আঁকে! অন্য বাচ্চারা যখন কম্পিউটারে ভিডিও গেমস, বাইরে খেলাধুলা করত, আমি একমনে এঁকে যেতাম। আর্টের যে কোন কম্পিটিশনে আমি যে ফার্স্ট হব এটা যেন নিয়মই হয়ে গিয়েছিল। আমি গ্রামের দৃশ্য আঁকতাম, কলসি নিয়ে গ্রামের বঁধু যাচ্ছে এটা ছিল আমার প্রিয় সাবজেক্ট। এছাড়া মাঝি নৌকা চালাচ্ছে, কৃষক ক্ষেতে কাজ করছে, বাচ্চারা গাছে উঠছে এগুলো আমি অনায়াসে এঁকে ফেলতাম। পেন্সিল কালার, প্যাস্টেল কালারে আমি ভাল হলেও জলরংটা একেবারেই পারতাম না। একদম ছ্যাঁড়াবেড়া করে ফেলে আর্টের মুডটা উঠে যেত, আর বসতেই ইচ্ছে করত না।


December 15th

সুন্দরবনে তেল বিপর্যয়: সমাধান নিয়ে আমার ভাবনা

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ৩:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটা কোন সমবেদনামূলক বা রাগ ঝাড়ার বা কতবড় ক্ষতি হল সেই হিসেব করার লেখা নয়। সমস্যাটা সমাধানে কী করা যায়, ভবিষ্যতে এধরনের সমস্যায় কী করতে হবে সেসব নিয়ে আমার ভাবনা। একটা আউটলাইনও বলতে পারেন।

তেল বির্পযয় সমাধানে যে ৫ টি উপায় অবলম্বন করা যায় সেগুলি নিচে বর্ণনা করা হল:

১। ঘের দেয়া


সো হোয়াট

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/১২/২০১৪ - ১২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাসা থেকে বের হতে না হতেই মাসুদ করিম সাহেবের কেনা এ্যাপেক্সের নতুন কেডস জোড়া থকথকে গোবরে আটকে গেল। স্ট্রিট লাইটের আলোতে চারপাশ বেশ ভালই দৃশ্যমান তবু কেন যে তিনি গোবর দেখলেন না ঠিক বুঝতে পারছেন না। বরং তার মনে হচ্ছে গোবরের স্তূপ ফেলা হয়েছে তিনি রাস্তায় পা রাখবার পর পরই। আজকের সকালটাই শুভ ছিল না, সেখানে সন্ধ্যা শুভ হবে আশাই করা যায় না। সকালে ঘুম ভাঙতেই তিনি বাম পা’টা নাড়াতে পারছিলেন না। রাতের নির্ধা