Archive - আগ 2011 - ব্লগ

August 9th

পথচলা - তর্ক-বিতর্ক - শক্তিক্ষয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ১০:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকাল বিভিন্ন ব্লগে আস্তিকতা বা নাস্তিকতা নিয়ে ভয়ানক আলোচনা হচ্ছে। স্পস্ট দুইটা পক্ষ দেখা যাচ্ছে। পক্ষ দুইটা যুক্তি, পাল্টা-যুক্তি, কু-যুক্তি দিয়ে সমানে লড়ে যাচ্ছে। প্রতটি ক্ষেত্রে এমন একটা সুর “আমি যেভাবে ব্যখ্যা করছি সেটাই সঠিক, আর সবাই ভুল”। পুরো ব্যাপারটা কি হাস্যকর হয়ে যাচ্ছে না?


August 8th

জিম্বাবুয়ের সাথে ৫ টেস্টের সিরিজ চান সাকিব

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ১:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"হ্যালো, সাকিব বলছেন?"

"স্লামালিকুম। আপনি কে ভাই?"

"আমাকে চিনবেন না। আমি অছ্যুৎ বলাই।"

"কি যে কন! আপনাকে না চেনার কি হলো উৎপাত ভাই! দেশের সবচেয়ে বড়ো ক্রীড়া সাংবাদিক আপনে, আর আপনেরে চিনুম না এইডা তো কবীরাহ গুনাহ হইবো রোজা-রমজানের মাস।"


অভাজনের প্যারিস ভ্রমন

রকিবুল ইসলাম কমল এর ছবি
লিখেছেন রকিবুল ইসলাম কমল [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ৯:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝখানে নিষ্ঠুর জীবনের উথাল পাথাল নানান টানাপোড়নে ধারাবাহিক এই লেখায় লম্বা একটা বিরতি পরে গেলো। তাই হয়তো কিছুটা খেই হারিয়ে ফেলেছি। সে যাই হোক, আগের পর্বে ‘চলবে’ লিখে ফেলেছি বলে কথা। এখন না লিখলে পরে মুখ দেখানো বন্ধ হয়ে যাবে।


দুটি রক্তাক্ত প্রশ্ন

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ৫:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাত চল্লিশে দেশভাগের কারণে অনেক হিন্দু দেশত্যাগ করে ভারতে চলে গিয়েছিলেন। ভারত থেকে অনেক মুসলমান পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানে চলে এসেছিলেন। যারা দেশত্যাগ করেননি, তারা এই দেশবিভাজনের রাজনীতিটাই মানেননি। তারা জানেন যে, দেশটি তাদের জন্মভূমি। এই দেশের আলো হাওয়ার মাটির সঙ্গে তাদের যোগ। যে দেশভাগ হচ্ছে--যে দেশত্যাগ করতে হচ্ছে তার সঙ্গে মনুষ্যত্বের কোনো সম্পর্ক নেই। মনুষ্যত্ব হচ্ছে--মানুষে মানুষে মিল


এলান কোয়াটারমেইন ও আয়েশা ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম অংশ

প্রথম অধ্যায়
দ্যা তালিসমান

আমার ধারনা প্রাচীন মিসর এর বাসিন্দারাই প্রথম বলেছিল প্রতিটি মানুষ ব্যাক্তি ৬ বা ৭ টি ভিন্ন ভিন্ন উপাদান দ্বারা তৈরি। যদিও বাইবেল তিনটি উপাদান এর কথা বলে, এক – শরীর , দুই – আত্মা আর তিন - অতি আত্মা বা বিদেহী আত্মা। এই প্রাচীন মিসরীয়রা আমাদের ধারনার চাইতে বেশী বুদ্ধিমান ছিলেন এবং এসব ভাবার মত যথেষ্ট সময় এদের ছিল। আমি এসব ব্যাপারে নির্বিকার হলেও তাদের ধারনা যা বুঝেছি তাতে এই মানব শরীর ভিন্ন ভিন্ন তত্তের একক মুল ধারক, আমাদের দেহ কেবল রক্ত মাংসের একটি আবরন। অথবা সহজ করে বলা যেতে পারে আমাদের এই দেহ একটি বাড়ি ,যেখানে এইসব তারা মাঝে মাঝে থাকে, কখনো কখনো একসাথে। কিন্তু একটি সব সময়ই থাকে যা এই বাড়ি আলোকিত আর কর্মক্ষম করে রাখে।


স্টিভ ম্যাককারির আলোকচিত্র প্রদর্শনী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোটা দেয়াল জুড়ে একটাই ছবি, তাতে একটাই মুখ- সমুদ্রের অতল গভীর থেকে উঠে আসা তরঙ্গের বেলাভূমিতে আছড়ে পড়ার আগমুহূর্তের তুঙ্গস্পর্শী ঢেউয়ের বিষণ্ণ সবুজ বর্ণ থৈ থৈ করছে চোখের তারায়, ছিন্ন বিবর্ণ লাল ওড়নায় ঘেরা মুখখানা যেন ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি- ভাবলেশহীন, কিন্তু যে কোন সময় ফুসে উঠতে পারে অন্তদহনের তীব্র ক্রোধে। এ এক যুদ্ধবিধবস্ত দেশের মর্মস্পর্শী পারিপার্শ্বিকতার শিকার এক কিশোরীর মুখ, ১৯৮৪ সালে পা


অল্প-স্বল্প দিশি ফুটবলের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৮/০৮/২০১১ - ১২:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সুপার কাপঃ আবারো সুপার ফাইনাল

বিপুল পরিমাণ অর্থ ঢেলে রাতারাতি গজিয়ে ওঠা দলগুলোর প্রতি আমার খানিকটা এলার্জি আছে। যে কারণে চেলসি বা রিয়েলের প্রতি আমার বিন্দুমাত্র সহানুভূতি নেই, যে কারণে ইদানীং শেখা জামাল দলটার উপর খানিকটা আক্রোশই তৈরি হয়েছে বলা চলে। মোফাজ্জল মায়া ও মঞ্জুর কাদের সাহেবরা যখন অর্থের জোরে আফ্রো-বঙ্গ তন্ন তন্ন করে দু রাজ্যের সমস্ত ভালো খেলোয়াড় জড়ো করেন এক সামিয়ানার নিচে, এদিকে দেশীয় খেলোয়াড়দের গোটা মৌসুম সাইডবেঞ্চে বসিয়ে রেখে ফুটবলকে পঙ্গু করার পাকা বন্দোবস্ত সম্পন্ন করেন, তখন আপনা থেকেই দলটির প্রতি এক ধরণের বৈরীভাব তৈরি হয়। সুপার কাপের সেমিতে তাই যখন দলটি মোহামেডানের কাছে নির্মমভাবে পরাজিত হয়, আমি তখন মোহামেডানের ঘোর বিরোধী হয়েও উল্লাস করি। উল্লাসটা দ্বিগুণ হয় যখন ফাইনালটা আবাহনী-মোহামেডানের ফাইনালে রূপ নেয়।


নৈঃশব্দের বাগান

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: রবি, ০৭/০৮/২০১১ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নৈঃশব্দের বাগানে ঘুরে ঘুরে যায় রৌদ্রদিন ও জ্যোৎস্নারাত। কখনো তারা-ফুটফুট অমানিশা। কখনও বা ঝরোঝরো বাদলপ্রহর এসে আশিরবক্ষচরণ স্নান করিয়ে যায় এই বাগানকে।


August 7th

ডাবলিনের ডায়েরী - ২০

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: রবি, ০৭/০৮/২০১১ - ৫:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ সকালটা কেমন যেন এলোমেলো। রোববার। তেমন কোন কাজ নেই। শুয়ে-বসে-স্কাইপে কথা বলেই কাটানো। একটু আগে শাওয়ার নিয়ে এসে ল্যাপটপের সামনে বসতেই বন্ধু দিবসের পোস্টগুলো চোখে পড়লো ফেইসবুকে। সাথে সাথে সা. ইন ব্লগ থেকে ২০০৮ সনের এই লেখাটা বের করে পড়লাম। তারপর কিছু সময় চুপচাপ বসে রইলাম। কেমন যেন স্মৃতিকাতর হয়ে উঠলাম।


কোকিলের সংগীত সন্ধ্যা

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: রবি, ০৭/০৮/২০১১ - ৬:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বনভূমির শীতল ছায়ায়
বিশাল বৃক্ষের নিচে
সবুজ পাটির মতো
গোপনে থানকনি পাতার মিতালিতে
যে সতেজ গুল্মগুলো জন্মে,
ওরা আমাদের জানতো।
দেখা হলেই, একটু বসবে ?
আমরাও ওদের না বলে পারিনি,
সবুজ-শান্তি!

এ বনের প্রতিটি ফুল
প্রতিটি পাখি
বুনো-গন্ধ
কীট-পতঙ্গ
প্রজাপতি,
ঘাসের সঙ্গে আমার সম্পর্ক এক যুগেরও বেশী :
গুল্মগুলোকে গতকালও বলেছি, যাবে ?