Archive

May 22nd, 2016

May 21st

বাচ্চাদের বিজ্ঞান প্রশ্নের উত্তর

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: শনি, ২১/০৫/২০১৬ - ১২:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বপ্ননগর বিদ্যানিকেতন নামে একটা চমৎকার স্কুল আছে। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পড়াশোনা করানোর স্বপ্ন নিয়ে এই স্কুলটা তৈরি করেছেন কিছু তরুন। আমার কয়েকজন বন্ধু জড়িত এই অসাধারণ কাজে। চন্দনাইশের এক পরিত্যক্ত চাবাগানের ধ্বংসস্তুপে গড়ে ওঠা এক গ্রামের ছেলেমেয়েরা এই স্কুলের প্রাণ। তারা আমাকে কিছু বিজ্ঞান প্রশ্ন করেছে। যেগুলি নিয়ে এই লেখা।

লেখাটার দুইটা উদ্দেশ্য -


May 20th

টুইটারে বদর প্রধান নিজামীর পক্ষে আন্তর্জাতিক প্রোপাগান্ডা বিশ্লেষণ

হাসিব এর ছবি
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: শুক্র, ২০/০৫/২০১৬ - ৫:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে জনপ্রিয় না হলেও আন্তর্জাতিক সোশাল মিডিয়াতে টুইটার খুব প্রভাবশালী ও জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। জামাতে ইসলামি প্রোপাগান্ডাতে প্রো৭১দের থেকে সবসময়ই এগিয়ে থেকেছে। ফেসবুকে জামাতে ইসলামির বাঁশেরকেল্লা পেজ সম্ভবত সদস্যসংখ্যা বিচারে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় রাজনৈতিক পেজ। সাম্প্রতিক সময়ে তাদের টুইটার তৎপরতা বাংলাদেশ বিষয়ে প্রোপাকিস্তানি আন্তর্জাতিক প্রোপাগান্ডার ইতিহাসে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যুদ্ধাপ


সেবার বই

সোহেল ইমাম এর ছবি
লিখেছেন সোহেল ইমাম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২০/০৫/২০১৬ - ১:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখা থাকতো “সেবা বই, প্রিয় বই, অবসরের সঙ্গী” কথা সত্য, কিন্তু ঝক্কিটাও কম ছিলনা। এক একটা সেবার বই কিনে বড়দের লুকিয়ে বাড়িতে ঢোকানোর ব্যাপারটা বিশেষ সহজ ছিলনা। বিশেষ করে স্কুলের নিচের ক্লাসে পড়বার সময়। সেবা বই মানেই “মাসুদ রানা” আর সেটা ছিল প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য। বড়রা সেবার বই বলতে এই প্রাপ্ত বয়স্ক মার্কা মারা মাসুদ রানাই বুঝতো সে সময়, ফলে সেবার অন্য বই কিনলেও গুরুজনদের রক্তচক্ষু এড়িয়ে সে বই নিজের ক


অলস মায়া

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৫/২০১৬ - ৬:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অফিস থেকে হুট করেই তিন দিনের ছুটি নিয়েছি।এমনি কোন কারন ছাড়াই, বিশেষ কোন হাতি-ঘোড়া মারার উদ্দেশ্য নিয়ে নয়।মানুষ ছুটি নিয়ে বেড়াতে যায় কিংবা জরুরী কাজ সারে, আর আমি ছুটি নিয়ে ঘরে শুয়ে বসে কাটাই।এ ধরনের ছুটির অবশ্য অন্যরকম একটা মজা আছে। বাকি পৃথিবী যখন কাজে মশগুল, আমি তখন সোফায় আধশোয়া হয়ে বই পড়ি, দু চারটা গান শুনি,টিভিতে পুরনো কোন ফ্লপ সিনেমা দেখি,ইচ্ছে হলে ফ্রিজ খুলে দুই ঢোক কোক খাই কিংবা ছুরি দিয়ে নি


May 17th

সোনার কাঠি রুপার কাঠি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৭/০৫/২০১৬ - ৩:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দাদাবাড়িতে পাঁচটা আম গাছ ছিলো...আম গাছগুলোরও নাম ছিলো, মানে আমাদের দেয়া নাম আর কি। কুয়োতলায় ছিলো “কুয়োতলার আম”, ছোট ফুফুর ঘরের উপরেরটা “ত্যাততেরি আম”, বাড়ির পেছনে ছিলো “মিষ্টি আম” ও “ শ্যান্দরাই আম”, আর বাড়ির সামনে হাতপা ছড়িয়ে রাজপুত্রের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিলো ফজলি আমের গাছ, এর আলাদা কোন নাম ছিলোনা...


ব্লগার ও কাপুরুষ (দেবানন্দ সরকার)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৬/০৫/২০১৬ - ৯:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বই মেলার প্রাঙ্গনে দাঁড়িয়ে কড়কড়ে নতুন বইয়ের পাতা উল্টেপাল্টে দেখছিল সুমন। একটি মেয়ে এসে দাঁড়াল ওর সামনে। তাকে সুমন আগে কখনো দেখেনি। কিন্তু ফেসবুকের কল্যাণে চেনাজানা আছে দু’জনের।
‘কি সৌভাগ্য আমার! আমার সাথে দেখা করতে এসেছে স্বনামধন্যা শুভ্রা! এ আনন্দ কোথায় রাখি?’ সুমন উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে।


May 15th

May 13th

লিমেরাজনৈতিক

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৫/২০১৬ - ৮:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১)
গোলাম আজমের সংক্ষেপ যা, পৃথিবীর তাই পাকিস্তান,
গোলাম আজমকে সংক্ষেপ করে, নিজেই মারছে নিজের খান,
গোলাম আজমকে নিয়ে টানাটানি -
তুর্কিরা বলে সংক্ষেপ জানি -
আমরাই খাঁটি সংক্ষেপ করা, গোলাম আজমের সুসন্তান।

(২)
পাকিদের ভাই হতে যদি চাও, তাই হয়ে যাও, তুর্কি!
গণহত্যায় তোমাদের মিল, গানে তাই একই সুর কি?
হাতে লেগে আছে আর্মেনিয়ান রক্ত,
তাইতো তোমরা পাকিদের এত ভক্ত।


May 12th

বাংলাদেশে ব্যাটারি বাইক বা ইজি বাইকের অতি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এবং আমাদের অদ্ভুত নীতিমালাঃ পর্ব ৩

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৫/২০১৬ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত পর্বে বলেছিলাম ব্যাটারি বাইক নিষিদ্ধকরণের কথা ও সরকারী নীতির দ্বিমুখীতা। আজকে জানাবো, সরকারের পক্ষ থেকেই আবার কি কি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ব্যাটারি বাইক বা ইজি বাইকগুলোকে নানা সুবিধা দেয়ার জন্যে!

সরকার সেই ২০১৪ সালেই সিদ্ধান্ত নেয় ৬টি বিভাগীয় শহরে (ঢাকা বাদে) সোলার-পাওয়ার্ড চার্জিং স্টেশন স্থাপনের। এর পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিলো জাতীয় গ্রিডের উপর চাপ কমানো ও বিদ্যুৎ চুরি রোধ। সে সময় বলা হয়েছিলো, একটি পাইলট প্রকল্পের অধীনে ঢাকাকে বাদ রেখে বাকি বিভাগীয় শহরগুলোতে ছয়টি চার্জিং স্টেশন স্থাপনে খরচ পড়বে মোট সাড়ে দশ কোটি টাকা। ১২৫ কিলোওয়াটসম্পন্ন সোলার প্যানেলসহ প্রতিটি স্টেশন স্থাপনে খরচ দেড় কোটি টাকা (অতিরিক্ত দেড় কোটি কেন খরচ হবে, বোধগম্য নয়!)। প্রতিটি স্টেশন দিনে ১২০ সেট ব্যাটারি চার্জ করে দিতে পারবে (১২০ সেট ব্যাটারি মানে কি ৪৮০ বা ৬০০ টি ব্যাটারি? এখানে পরিষ্কার করে বলা ছিলো না, পরে বিপিডিবির ব্যাখাটি দেয়া হলো)।

একবারে চার্জের খরচ পড়বে ৫০ টাকা, সে দিক থেকে হিসেব করে বের করা হয়েছিলো, প্রতিদিনের আয় হবে ৬,০০০ টাকা, এক বছরের আয় ২২ লাখ টাকা। সে সময় একবার এক সেট ব্যাটারি চার্জ করতে মালিক বা অন্যান্যরা নিতো ৬০-৭০ টাকা।