সচলায়তনে অতি সম্প্রতি নতুন কিছু ফিচার সংযুক্ত হয়েছে। এদের বেশীরভাগই পরীক্ষামূলক। পারফর্মেন্স, ব্যবহারযোগ্যতা ইত্যাদি বিবেচনা করে ফিচার গুলো রাখাও হতে পারে কিংবা সরিয়েও ফেলা হতে পারে।
নোটিফিকেশন:
যে কোনো পোস্টের নীচে নোটিফিকেশনে সাবস্ক্রাইব হবার লিংক পাওয়া যাবে। দিন শেষে সমস্ত নোটিফিকেশনের একটা ফর্দ ইমেইল করা হবে আপনার কাছ থেকে।
মনের মুকুরে:
সকালে অফিসে এসে আশফিক অনিকের আই ইউ টি'র উপর একটা লেখা পরলাম এখানে দেখুন। লেখাটা অসম্পূর্ণ, ভুল তথ্য সম্বলিত এবং অনুমান নির্ভর। এই লেখার সূত্র ধরে যারা আই ইউ টি সম্পর্কে জানে না তাদের নেতিবাচক ধারণা হবার সুযোগ আছে। তাই মনে হলো এর উত্তর দেয়া জরুরী।
গতকাল চ্যানেল আই-তে একটা গোলটেবিল বৈঠক দেখছিলাম। টিভিতে খেলা আর পুরানো মুভি ছাড়া আমার তেমন কিছুই দেখা হয় না। এ ধরণের গোলটেবিল বৈঠক, টক শো আমার দেখার কথা না। তারপরও আগ্রহভরে অনুষ্ঠানটা দেখছিলাম। আমি ও আমার দুই ছোট ভাই। কেননা, অনুষ্ঠানটা ছিল আমাদের মত স্টুডেন্টদের নিয়ে। শিক্ষাখাতের বিভিন্ন সমস্যার কথা খোদ ছাত্র ও অভিভাবকদের কাছ থেকে শুনছিলেন স্বয়ং শিক্ষামন্ত্রী। ব্যাপারটা আমাদের দেশের জন্য নতুন। তো
[justify]আমার প্রিয় একজন ড্যান বন্ধু পল হেগেন থিস্টেড একজন পেশায় একজন উন্নয়নকর্মী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পল সোমালিয়ায় প্রবীন এবং ধর্মীয় নেতৃবৃন্দকে মবিলাইজ করার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার কাজে বিশেষ সাফল্য অর্জন করেছিলো। দেড বছর একই সংস্থায় কাজ করেছি। তারপর আমি যখন সোমালিয়া ছেড়ে চলে আসার সিদ্ধান্ত নিলাম, তখন পল আমার জায়গায় আসার চেষ্টা করছিলো এবং সম্ভাবনাও ছিলো। কিন্তু পরে পল সোমালিয়ার গ্যালকাইও শহরে
[justify]পৃথিবীর সব কিছুই স্বল্প বা দীর্ঘদৈর্ঘ্যে মিথ্যার নবায়ন। এই লাইনটা পাই আমার পুরানো ডায়েরিতে। এই এন্ট্রির ওপর সন তারিখ আছে। সেই হিসেবে আমার বয়স এখন গুণে দেখলাম দুইশত বছরের ওপরে। আচ্ছা, উন্মাদ হলে কি দিন তারিখ গুলিয়ে আসে?
বাংলাদেশে কয়টি টিভি চ্যানেল আছে আমি জানি না। আসিয়াছে-আসিতে পারে-আসার পথে এরকম হিসাব করলে সংখ্যাটা কমসে কম একডজন। একসময় আমাদের টেলিভিশন চ্যানেল ছিল মাত্র একটা। বাংলাদেশ টেলিভিশন। সেই টেলিভিশনের অনুষ্ঠান দেখার জন্য বাংলাদেশের মানুষ তো বটেই সীমান্তবর্তী ভারতীয় শহর-গ্রামের মানুষও ছাদে হাড়িপাতিল ঝুলাতো।
মোহাম্মদ আলী, ইয়াছির আরাফাত, মাইকেল জে ফক্স, পোপ জন পল টু র মত এই বিখ্যাত ব্যক্তিদের এমনকি হিটলার মত কুখ্যাত ব্যক্তির ও একটি জায়গায় মিল আছে আর তা হল একটি রোগ। যেই রোগটির পরিচিত নামটি হল পারকিনসন্স রোগ। জীবনে কোন এক সময় ওনারা প্রত্যেকই এই রোগটি ধারা আক্রান্ত হন। হ্যাঁ আজকে আমি এই রোগটি নিয়ে বলার চেষ্টা করব।
পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলে সেনেগাল আর গিনি বিসাউ থেকে আরো পশ্চিমে, আটলান্টিককে নিচে ফেলে আকাশ দেখার জন্যে জেগে উঠেছে যে কয়েকটা আগ্নেয় পাথরের দ্বীপ, সেই রুক্ষ মরুস্পৃষ্ট দ্বীপদেশ কাবো ভের্দেতে কয়েকটা পতাকা নতমুখে ভাবছিলো সেজারিয়ার কথা। কারণ সেজারিয়া আর নেই।
এইবার যে ছবিগুলা দেখাব বা যেই ট্যুর নিয়া আলাপ করব সেইটা অনেক আগের। অনেক মানে আবার অনেএএএএএএক না, ছোট্ট কইরা অনেক। এক বছরের কিছু বেশি হইসে হয়তো। তখন আমি কাতারে নতুন।খালি শুনি মানুষের কাছে মরুভূমি মরুভূমি, আর চিন্তা করি হায় আমি কবে দেখব?
মানব ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায় ডাইনী নিধন। অবাস্তব মনগড়া অভিযোগের ভিত্তিতে অসংখ্য নারীকে পুড়িয়ে পিটিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয় ডাইনী নাম দিয়ে। ১৮৪৪ সালে প্রকাশিত উইলিয়াম হেনরী স্লিম্যান লিখিত “Rambles and recollections of an Indian official” বইতে পাওয়া যায় ভারতীয়দের ডাইনীবিশ্বাসের গল্প।
….............................................