জীবন মানে জি-বাংলা।
ভারতীয় বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল জিটিভি বাংলার স্লোগান। গত দু’বছর ধরে ঢাকার শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর একটি অংশের ওপর চোখ রেখে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি, এদের অনেকের জীবন এখন আসলেই জি-বাংলা হয়ে গেছে।
আমার এক বন্ধুবর এর সাথে কথা বলার মধ্যে দিয়েই এই নাটকের আইডিয়ার সুত্রপাত। সেই প্রসঙ্গে দুইখান কথা।
আমার এক বন্ধু একদিন বললঃ বন্ধু আমি তো ভীষণ ধার্মিক মানুষ। তোর সাথে আমার বন্ধুত্ব হবে কি করে বল?
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
এ জাতির কপালে শুধু মাত্র আফসোসটাই করার আছে ...
আমি ব্যাকটেরিয়া বলছি। আজ কিছু মানুষের কথা বলবো। এই মানুষগুলো আমাকে নিয়ে এত টানাহ্যাঁচড়া করেছে জীবনভর, যেন তাদের আর কাজ ছিল না। আপনারাও ফেসবুকে এত্ত সময় দেন না, যতটা তারা আমাকে ভালবেসে দিয়েছিল। চলুন দেখে আসি তারা কারা-
(১) এন্টনি ভন লিউয়েনহুক
(২৪ অক্টোবর, ১৬৩২ - ২০ আগস্ট, ১৭২৩ )
ইতিহাসঃ
সচলায়তন এর পাঠক আমি অনেকদিন ধরে। লেখার ইচ্ছা যে হয় না তা নয় কিন্তু আলসেমি আর ঠিক
সচলায়তন এর পাঠক আমি অনেকদিন ধরে। লেখার ইচ্ছা যে হয় না তা নয় কিন্তু আলসেমি আর ঠিক
একটি কালজয়ী উপন্যাস, প্রকাশকাল ১৯৫৬। লেখক সল বেলো। মুলত ছোট্ট আকৃতি ও বিষয়বস্তুর ব্যপ্তিগত কারণে এটিকে নভেলা (novella) আখ্যা দেয়া হয়।
[এটা বস্তুত সচলাড্ডার বিবরণ দেবার পোস্ট নয়, এটা শুরুতেই বলে রাখা ভালো। সচলবাজি একটা পৌনঃপুনিক বিষয়। তাই এর পর বলে কিছু হয়না আসলে। এটাকে সচলদের সাথে আশালতার আলাপ প্রলাপ নিয়ে বিলাপমূলক পোস্ট বলা যায়। ]
ব্রেকিং নিউজ, সাতসকালে দেশশুদ্ধ রটে যে
খালেদা আর শেখ হাসিনা একসঙ্গে কটেজে,
গলায় গলায় হেঁটে বেড়ান কক্সবাজারের তটে যে।
এক বিষয়ে মিল হয়েছে দুই নেত্রীর মতে যে,
সবার সাথে বয়স তাঁদের বাড়ছে যেমন সতেজে,
এই পৃথিবী আর কতদিন, ফিরতে হবে খ’তে যে।
আমরা বাংলাদেশিরা ব্যক্তিগতভাবে ভীষণ বিপ্লবীঃ ব্যক্তিগত জীবনে সেই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ বাথরুম ইচ্ছামত নোংরা করে ব্যবহার করা থেকে শুরু করে উড়োজাহাজের চাকায় চড়ে সাতসমুদ্র পাড়ি দেয়া সবকিছুতেই বিস্তৃত। আগে এই ধরনের বিপ্লবীদেরকে তাদের কাছের লোকগুলো ছাড়া তেমন কেউ চিনতো না- কারণ সত্যিকারের বীর সবার চোখের আড়ালে রয়ে যায়; ইনারা সত্যিকারের স্বদেশপ্রেমী- একদম নন্দলালের মতোই ইস্পাত-কঠিন এদের প্রত
জানি না দেশের মানুষ কতটা আগ্রহি মেইড ইন বাংলাদেশ লেখা পন্যের প্রতি, কিন্তু প্রবাশে থেকে আমার নিজের খুব ভাল লাগে যখন দেশি কোন পন্য দেখি দোকানে। চেষ্টা করি কিনতে এই ভেবে যে অন্তত কিছুটা পয়সা হলেও হাতে যাবে আমার দেশের খেটে খাওয়া হাসিমুখের মানুষের হাতে।