Archive - ফেব 5, 2012 - ব্লগ

ঊষার দুয়ারে

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৭:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১.


রুনাজ্বী, আপনাকে বলছি...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৫:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত ৭ ও ৮ জানুয়ারি, ২০১২ সার্ক চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(SCCI) এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি(FBCCI) এর আয়োজনে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো সাউথ এশিয়ান ইয়্যুথ কনভেনশন( LEAD-2012 )। আর এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সার্কের অন্যান্য সদস্য দেশ থেকে আগত তরুণ শিক্ষার্থীদের সাথে অভিজ্ঞতা বিনিময় করেছেন দেশী-বিদেশী নবীন-প্রবীণ সফল ব্যক্তিত্বরা। সেই সাথে প্রত্যেকের প্রতি আহবান জানিয়েছেন নিজেদেরকে দক্ষিণ এশিয়ার যোগ্য নেতৃত্ব হিসেবে গড়ে তুলতে।


টিপাইমুখ যৌথ সমীক্ষাঃ বাংলাদেশের বিবেচ্য বিষয়সমুহ

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৩:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]টিপাইমুখ বাঁধ প্রকল্প নিয়ে গত প্রায় তিন বছর ধরে বিশ্লেষন ও লেখালেখির মূল উদ্দেশ্য ছিল কয়েকটি।প্রথমতঃ এই প্রকল্পের ভারতীয় কতৃপক্ষের পরিবেশগত প্রভাব যাচাই করনে ভাটির প্রভাব, যা মূলত বাংলাদেশে পড়বে তা উপেক্ষিত হয়েছিল, কিন্তু আদতে একটি বাঁধের ভাটিতে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমানে পরিবেশ ও পানিসম্পদগত পরিবর্তন ও

পাদটীকা

  • ১. পূর্বে এই প্রকল্প ছিল NEEPCO এর তত্ত্বাবধানে

ফেব্রুয়ারি চার

রায়হান আবীর এর ছবি
লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৩:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিজ্ঞান শাখার ছাত্রী না হয়েও আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা নীতি ভালোই বুঝেন কনকচাঁপা। শুধু ভালো জানাতেই শেষ নয় তিনি অনুভবও করেন আপেক্ষিকতা, কোয়ান্টাম মেকানিক্স। অনুভবেই শেষ হতে পারতো বিষয়টা। কিন্তু কোনো কিছুই আসলে কোনো কিছুতে গিয়ে শেষ হয়না। কনকচাঁপা তাই উপ-সম্পাদকীয় লিখেন। সেখানে তিনি আপেক্ষিকতা নিয়ে জ্ঞান কপচান, হিগস বোসন কণা নিয়ে জ্ঞান কপচান, তারপর আরও অনেক অনেক বিষয় নিয়ে। সত্যেন বোস প্রসঙ্গ


লেখা লেখা খেলাঃ ক্লাইম্যাক্স!

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
রুমার মনটা আজ বেশ ভালো। গুনগুনিয়ে যখন গান গাচ্ছিলো তখন পেটের বাবুটাও খানিক নেচেছে ওর সাথে। নাচবেই না বা কেন? ও ভালো গায় না নাকি? বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন তখন হুট করে গেয়ে ফেলতো দু চার লাইন, তারপরে সবার মাঝে হুড়োহুড়ি পরে গেলেও আর একটুও গাওয়ানো যেতো না ওকে দিয়ে! জামশেদও ওর প্রেমে পরে টিএসসিতে এক অনুষ্ঠানে ওর গান শুনেই। ওর এক বন্ধুর সাথে এসেছিলো অনুষ্ঠানে, পরে খুঁজেপেতে বের করে রুমার বাসায় একেবারে বিয়ের প্রস্তাব। ভালো পাত্র পেয়ে ওর বাবা মাও না করেনি।

সেই বিয়ের আজ দুবছর হলো, আর রুমার পেটে এখন ওদের সন্তান। আর মাত্র কয়েকটা মাস, তারপরে তুলতুলে একটা জ্যান্ত পুতুল ওর সমস্ত একাকীত্ব ভুলিয়ে দেবেই দেবে, রুমা সেটা খুব করে জানে!


রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি এবং জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : চতুর্বিংশ পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৯:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : দুই


দেশে বিদেশেঃ নাপিত

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৭:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মগবাজারে কোন এক জায়গায় টিউলিপ বলে এক সেলুন ছিল। ওইখানে আব্বা আমাদের তিন ভাইকে চুল কাটাতে নিয়ে যেতেন যখন আমি একবারে ল্যাদাবাচ্চা। মনে আছে ওরা প্রতিবার ছোট একটা রঙিন কার্ড দিত, একপিঠে দোকানের নামধাম অন্যপিঠে ক্যালেন্ডার। আমাদের তিন ভাইতে তুমুল ফাইট চলতো ঐ মহামূল্যবান কার্ড নিয়ে। তখন স্কুলে যেতাম একটা স্টীলের পেনসিলবক্স নিয়ে, উপরে সুপারম্যানের ছবি আর হিম্যানের স্টিকারওয়ালা। ঐ পেনসিলবক্সের ভিতর জায়গা হত কার্ডের। কোনদিন ক্যালেন্ডার দিনতারিখ দেখার জন্য ব্যবহার করেছি বলে মনে পড়েনা, দিন-তারিখ দেখার তেমন দরকারও হতনা। শুধু মাথায় থাকতো স্কুল বৃহস্পতিবার হাফ আর শুক্রবার পুরো ছুটি। ওইটে জানার জন্যে বালকের ক্যালেন্ডার প্রয়োজন নেই।


বিচ্ছুর দল!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৭:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালবেলা যেদিন ক্লাস থাকে সেদিন ভার্সিটি যাবার সময় ছোট ছোট বাচ্চাদের যখন মায়ের হাত ধরে স্কুলে যেতে দেখি তখন আগের দিনের এই সময়গুলোর কথা মনে পড়ে যায়। মাঝে মাঝে মনে হয়, কিভাবে ১২টা বছর সকাল ৮টায় ক্লাস করতাম! অবাক লাগে ভাবতে। দেখি, ছোট ছোট মানুষ, কাঁধে বিশাল বড় বড় ব্যাগ!


বগা লেক রহস্য : পর্ব এক

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: রবি, ০৫/০২/২০১২ - ৬:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বান্দরবন থেকে বের হবার আগে থেকেই প্যানপ্যান করে যাচ্ছিলো অঙ্কুর, তার প্যানপ্যানানির ঠেলায় অতিষ্ট হয়ে একবার রাদ প্রায় বলেই বসেছিলো, “তুই থাক, তোর যাওয়ার দরকার নাই|” কিন্তু চিন্তা করে বললোনা| একা একা গেস্ট হাউসে থেকে করবেই বা কি? আর ওদের ফিরতেও প্রায় দিন দশেক| এদিকে মোটা জামিল একবার দাঁত কেলিয়ে বলেছিলো, “কিরে অঙ্কুইরা, একলা থাকবি নাকি?